ফুকুশিমা দাইইচি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
৩৫ নং লাইন:
''' ফুকুশিমা দাইইচি পারমাণবিক বিদ্যুত কেন্দ্র''' (福島第一原子力発電所) মোট ৩.৫ বর্গ কিলোমিটার (৮৬০ একর) এলাকায <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.tepco.co.jp/nu/f1-np/pavilion/course1-j.html |শিরোনাম=Tepco site (Japanese). One Week Plant Grounds Course. 福島第一原子力発電所 {{!}} PR施設:構内見学コース |শেষাংশ= |প্রথমাংশ= |তারিখ=2011-04-07 |ওয়েবসাইট= |প্রকাশক= |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110407093419/http://www.tepco.co.jp/nu/f1-np/pavilion/course1-j.html |আর্কাইভের-তারিখ=April 7, 2011 |সংগ্রহের-তারিখ=2016-10-27 |উক্তি=350万平方メートルの広い敷地に = 3.5 km² |অকার্যকর-ইউআরএল=yes |df=mdy }}</ref> নিয়ে গঠিত, যা জাপানের [[ফুকুশিমা জেলা]]র ফুটাদা ও ওকুমা শহরে অবস্থিত। জাপানে ২০১১ সালের ১১ মার্চ ৯.০ মাত্রার ভূমিকম্প এবং সুনামি আঘাতের দ্বারা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বড় ক্ষতি হয়। এই ঘটনার পর বিদুৎ কেন্দ্র থেকে তেজস্ক্রিয় বিকিরণ শুরু হয় এবং পারমাণবিক দূর্ঘটনার সৃষ্টি হয় এবং দুর্ঘটনার ফলে চুল্লীগুলি এতটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল যে স্থায়ীভাবে সেগুলি থেকে পুনরায় বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব ছিল না। রাজনৈতিক ভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, বিদ্যুৎ কেন্দ্রে চুল্লীগুলি পুনরায় চালু করা হবে না।
 
১৯৭১ সালে কেন্দ্রটিকে প্রথম অনুমোদন দেওয়া হয়। এটি ছয়টি ফুটন্ত জলের চুল্লী নিয়ে গঠিত বিদ্যুৎ কেন্দ্র। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www2.jnes.go.jp/atom-db/en/general/atomic/ke02a13/info_f.html |শিরোনাম=Tokyo Electric Power Co. Fukushima Daiichi Nuclear Power Station |প্রকাশক=jnes.go.jp |সংগ্রহের-তারিখ=March 17, 2011 |অকার্যকর-ইউআরএল=yes |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110314081817/http://www2.jnes.go.jp/atom-db/en/general/atomic/ke02a13/info_f.html |আর্কাইভের-তারিখ=March 14, 2011 |df=mdy-all }}</ref> এই হালকা জলের চুল্লী থেকে ফুকুশিমা দাইইচি কেন্দ্রের বৈদ্যুতিক জেনারেটর দ্বারা উৎপাদিত হত ৪.৭ গিগাওয়াট শক্তি। এটি বিশ্বের মধ্যে ১৫ টি সবচেয়ে বড় পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অন্যতম। ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ছিল জেনারেল ইলেকট্রিক এবং টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার কোম্পানির সম্মিলিত ভাবে নকশা, নির্মাণ এবং চালু করা প্রথম বিদ্যুৎকেন্দ্র। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.asahi.com/english/TKY201104060126.html|শিরোনাম=The Asahi Shimbun|প্রকাশক=|সংগ্রহের-তারিখ=February 7, 2017}}{{dl|dateআর্কাইভের-ইউআরএল=Novemberhttps://www.webcitation.org/5xv17xrsN?url=http://www.asahi.com/english/TKY201104060126.html|আর্কাইভের-তারিখ=১৩ 2017এপ্রিল ২০১১|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref>
 
মার্চ ২০১১ সালের বিপর্যয়ের চুল্লীর শীতলিকরণ ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় হয়ে পরে, ফলে তেজস্ক্রিয়তা তীব্রতার সঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের চারপাশের ৩০ কিলোমিটার এলাকায়। এপ্রিল ২০, ২০১১, জাপানি কর্তৃপক্ষ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের চারিদিকে ২০ কিমি দূরত্ব পর্যন্ত মানুষের চলাচল নিষিদ্ধ এলাকা হিসাবে ঘোষণা করে, শুধুমাত্র সরকারি তত্ত্বাবধানের আওতায় প্রবেশ করতে পারে।