ওয়েন রুনি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
3টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
৭ নং লাইন:
| birth_date = {{জন্ম তারিখ ও বয়স|১৯৮৫|১০|২৪|df=y}}
| birth_place = লিভারপুল, ইংল্যান্ড
| height = {{রূপান্তর|১.৭৬|m|abbr=on}}<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.manutd.com/en/Players-And-Staff/First-Team/Wayne-Rooney.aspx?section=Quote |শিরোনাম=Wayne Rooney |কর্ম=ManUtd.com |প্রকাশক=Manchester United |সংগ্রহের-তারিখ=7 July 2011 |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110704180623/http://www.manutd.com/en/Players-And-Staff/First-Team/Wayne-Rooney.aspx?section=Quote |আর্কাইভের-তারিখ=৪ জুলাই ২০১১ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
| position = [[Forward (association football)|ফরোয়ার্ড]]
| currentclub = [[Manchester United F.C.|ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড]]
৪৫ নং লাইন:
[[দ্য টাইমস]] পত্রিকা, ১৮.৫ মিলিয়ন পাউন্ডের বিনিময়ে নিউক্যাসলের সাথে রুনির চুক্তি প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে একটি খবর প্রকাশ করে, রুনির এজেন্ট যার সত্যতা পরে স্বীকার করেন। শেষপর্যন্ত ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড রুনিকে দলে ভেড়াতে সক্ষম হয়। [[২০০৪]] সালের [[আগস্ট ৩১|৩১শে আগস্ট]] রুনি এভারটনে দলবদলের আবেদন করেন এবং ম্যানচেস্টারের সাথে ৩১ মিলিয়ন পাউন্ড (৪৯ মিলিয়ন পাউন্ড বেতন সহ) মূল্যের একটি চুক্তিতে এভারটন রাজী হয়। দলবদলের সময়সীমা শেষ হওয়ার মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়।
 
এভারটনকে প্রাথমিক খরচ ২৩ মিলিয়ন পাউন্ডে দুই বছরে শোধ করা হয়; বাকী অর্থ নির্ভর করবে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এবং/অথবা ইংল্যান্ডের হয়ে তার সফলতার উপর। পরবর্তী তিন বছরে তার ফী সর্বোচ্চ সীমা ৩১ মিলিয়ন পাউন্ডে পৌছাবে বলে ধারণা করা হয়। ২০০৪-০৫ মৌসুমে [[২০০৫]], [[জুন ৩০|৩০শে জুনের]] হিসাব অনুযায়ী রুনি বাবদ দলের খরচ হয়েছে ২৫.০৬৬ মিলিয়ন পাউন্ড, ১৪ মিলিয়ন পাউন্ড যোগ করে খরচসহ তার সর্বোচ্চ ফী দাঁড়ায় ৩৬.০৬৬ মিলিয়ন পাউন্ড।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | তারিখ=[[2005-10-11]] | ইউআরএল=http://dps.twiihosting.net/manutd/doc/content/doc_10_139.pdf | শিরোনাম=Manchester United plc Report & Accounts 2005 | প্রকাশক=Manchester United plc | সংগ্রহের-তারিখ=2006-11-16 | বিন্যাস=[[Portable Document Format|PDF]] | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://wayback.archive-it.org/all/20070614042728/http://dps.twiihosting.net/manutd/doc/content/doc_10_139.pdf | আর্কাইভের-তারিখ=২০০৭-০৬-১৪ | অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
ব্রিটিশ খেলোয়াড় হিসেবে রুনির চুক্তি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ, যা কেবল ইউনাইটেডে তার সহকর্মী [[রিও ফার্ডিনান্ড|রিও ফার্ডিনান্ডের]] চুক্তি থেকেই পিছিয়ে আছে। তবে সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে সবচেয়ে দামী খেলোয়াড়ের রেকর্ড রুনির দখলে। যখন তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে যোগদান করেন তখন তার বয়স ছিল মাত্র ১৮।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি | প্রথমাংশ=Phil | শেষাংশ=McNulty | ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/football/3607620.stm | শিরোনাম=Rooney worth the fight | তারিখ=[[2004-08-14]] | প্রকাশক=[[BBC Sport]] | সংগ্রহের-তারিখ=2007-02-14}}</ref>
৫৮ নং লাইন:
=== জাতীয় দলে ভূমিকা ===
[[চিত্র:Wayne Rooney.jpg|200px|thumb|[[ইংল্যান্ড জাতীয় ফুটবল দল|ইংল্যান্ড]] দলে রুনি]]
জাতীয় দলেও রুনির ভূমিকা অপরিহার্য। ইংল্যান্ডের সাম্প্রতিক আন্তর্জাতিক খেলায় রুনি তার দক্ষতার প্রকাশ ঘটিয়েছেন। [[২০০৩]] সালের [[ফেব্রুয়ারি ১২|১২ই ফেব্রুয়ারি]] [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ফুটবল দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিরুদ্ধে একটি প্রীতি খেলায় ইংল্যান্ডের জাতীয় দলে খেলা সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে রুনির অভিষেক হয়, যখন তার বয়স ছিল ১৭ বছর ১১১ দিন। পরে অবশ্য এই রেকর্ড ভাঙ্গেন [[থিও ওয়ালকট]], যিনি [[হাঙ্গেরি জাতীয় ফুটবল দল|হাঙ্গেরির]] বিপক্ষে প্রীতি খেলায় পরিবর্তিত খেলোয়াড় হিসেবে [[২০০৬]] সালের [[মে ৩০|৩০শে মে]] ইংল্যান্ডের হয়ে মাঠে নামেন। রুনির আগে ইংল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় ছিলেন জেমস এফ. এম. প্রিন্সেপ,[https://web.archive.org/web/20080328050106/http://www.englandfootballonline.com/TeamHist/TrivPlyrsYoung.html] যিনি প্রায় সোয়া শতাব্দি আগে [[১৮৭৯]] সালের [[এপ্রিল ৫|৫ এপ্রিল]] ১৭ বছর ২৫৩ দিন বয়সে এ রেকর্ড গড়েছিলেন। রুনি ইংল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ গোলদাতা, যা তিনি করেছেন ১৭ বছর ৩১৭ দিন বয়সে।
 
[[পর্তুগাল|পর্তুগালে]] অনুষ্ঠিত ইউরো ২০০৪ প্রতিযোগিতায় তিনি তার দক্ষতা প্রদর্শন করেন, এবং উদীয়মান তরুণ খেলোয়াড় হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। [http://football.guardian.co.uk/euro2004/comment/story/0,,1254917,00.html][http://football.guardian.co.uk/euro2004/story/0,,1254458,00.html] [[২০০৪]] সালের [[জুন ১৭|১৭ জুন]] এই প্রতিযোগিতায় [[সুইজারল্যান্ড জাতীয় ফুটবল দল|সুইজারল্যান্ডের]] বিপক্ষে গোল করে তিনি [[উয়েফা ইউরোপীয়ান ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ|উয়েফা ইউরোপীয়ান ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের]] সর্বকনিষ্ঠ গোলদাতার রেকর্ড গড়েন। এ খেলায় তিনি দুই গোল করেন। তার এ রেকর্ড বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। রেকর্ডের চারদিন পর আরেক সুইজারল্যান্ডীয় খেলোয়াড় [[জোহান ভোনলান্থেন]] [[ফ্রান্স জাতীয় ফুটবল দল|ফ্রান্সের]] বিপক্ষে গোল করে ইউরোর সর্বকনিষ্ঠ গোলদাতায় পরিনত হন। দুর্ভাগ্যজনকভাবে [[পর্তুগাল জাতীয় ফুটবল দল|পর্তুগালের]] বিপক্ষে ইংল্যান্ডের খেলায় তিনি আঘাতপ্রাপ্ত হন এবং ইংল্যান্ড টাইব্রেকারে পরাজিত হয়ে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।