সাংস্কৃতিক সাম্রাজ্যবাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
St.teresa (আলোচনা | অবদান)
"Cultural imperialism" পাতাটি অনুবাদ করে তৈরি করা হয়েছে
 
St.teresa (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Le_chasseur_de_jaguars_et_son_fils_Novis_Manioc.jpeg|থাম্ব]]
'''সাংস্কৃতিক সাম্রাজ্যবাদ''' হল [[সাম্রাজ্যবাদ|সাম্রাজ্যবাদের]] [[সংস্কৃতি|সাংস্কৃতিক]] মাত্রা। সাম্রাজ্যবাদ বলতে এখানে [[সভ্যতা|সভ্যতাগুলোর]] মধ্যে অসম সম্পর্কের সৃষ্টি এবং রক্ষণাবেক্ষণকে বোঝায়, যে সম্পর্কে একটি সভ্যতা অন্য একটি সভ্যতার উপর আধিপত্য বিস্তার করে। সুতরাং, সাংস্কৃতিক সাম্রাজ্যবাদ একটি কম শক্তিশালী সমাজের উপর সাধারণত একটি রাজনৈতিকভাবে শক্তিশালী [[জাতি|জাতির]] সংস্কৃতির প্রচার ও প্রয়োগ করার অভ্যাস; অন্য কথায়, শিল্পীশিল্পায়ন বা [[উন্নত দেশ|অর্থনৈতিকভাবে প্রভাবশালী দেশগুলির]] সাংস্কৃতিক স্বৈরাচার যা বিশ্বজুড়ে নিজস্ব সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ তথাপ্রচার ও নিজ স্বার্থের অনুকূলে সভ্যতার মানদণ্ড নির্ধারণ করে দেয়। শারণাটি বিশেষ করে ইতিহাস, সংস্কৃতি অধ্যয়ন এবং [[উত্তর উপনিবেশবাদ|উত্তরউপনিবেশবাদ]] তত্ত্ব ইত্যাদি বিদ্যাশাস্ত্রে ব্যবহৃত হয়।<ref>Saïd, Edward. 1993. ''[[Culture and Imperialism]]'' New York: Pantheon Books</ref><ref>Salwen, Michael B. 1991. "Cultural Imperialism: A Media Effects Approach." Critical Studies In Mass Communication 8, no. 1: 29. Communication & Mass Media Complete, EBSCOhost</ref> সাধারণত অন্য রাষ্ট্রের সাংস্কৃতিক সাম্রাজ্যবাদের প্রভাবাধীন থাকা আরেকটি রাষ্ট্রের জন্য একটি ক্ষতিকর ব্যাপার যেহেতু সাংস্কৃতিক সাম্রাজ্যবাদের মধ্য দিয়ে একটি শক্তিশালী রাষ্ট্র অন্য একটি দুর্বল রাষ্ট্রের বাজার ও অর্থনীতি দখল ও নিয়ন্ত্রণ করে। সাংস্কৃতিক সাম্রাজ্যবাদের নানা রূপ দেখা যায়, এটি কখনও দাদাগিরি মনোভাব, সরকারি নীতি, বা সামরিক ভয়প্রদর্শনের মধ্য দিয়েও প্রকাশ পায়; তবে সাংস্কৃতিক সাম্রাজ্যবাদের মধ্য দিয়ে সর্বদা সাংস্কৃতিক আধিপত্য বিস্তার তথা জোরদার করা হয়। মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের বড় একটি হাতিয়ার হলিউডের চলচ্চিত্র।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.banglatribune.com/literature/news/366189/%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9A%E0%A7%8B%E0%A6%96%E0%A7%87-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A4|শিরোনাম=হলিউডের চোখে ভারত|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=Bangla Tribune|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2019-02-02}}</ref>
 
== তাত্ত্বিক ভিত্তি ==