বাঁশি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Masud.pce (আলোচনা | অবদান)
added related article link to the top of the page
Masud.pce (আলোচনা | অবদান)
→‎বাঁশির স্বরগ্রাম: সম্প্রসারণ
১৫ নং লাইন:
== বাঁশি তৈরির পদ্ধতি ==
[[চিত্র:Wooden flute player.jpg|| right|thumb|150px ||ঢাকা [[চারুকলা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|চারুকলা]] ভবনের সামনে বাঁশি বাজাচ্ছেন একজন ছাত্র]]
বাঁশি তৈরিতে লাগে বিশেষ ধরনের মুলিবাঁশ।বাঁশটির পুরুত্ত পাতলা হলে সুন্দর মিষ্টি আর নিখুত সুর আসবে। বাঁশ রোদে শুকিয়ে বাঁশি অনুসারে মাপমতো কেটে টুকরো করা হয়। এরপর টুকরোগুলো মসৃণ করে নিতে হয়। পরে কয়লার আগুনে পোড়ানো লোহার শলাকা দিয়ে ছিদ্র করা হয়। আঁকা হয় নকশা। এরপর মাটির প্রলেপ লাগিয়ে আবার আগুনে সেঁকে জলেতে ধুয়ে বাঁশিগুলো পুনরায় রোদে শুকানো হয়। শুকানোর পর বার্নিশ করা হয়। এরপর বাঁশিতে ফুঁ—সুর উঠল কিনা। বাঁশি নানান রকম স্কেলের হয়। যেমন ছয়, সাড়ে ছয়,সাত, সাড়ে সাত, আট, সাড়ে আট, নয়, সাড়ে নয়, এগারো, সাড়ে এগারো ইত্যাদি। এই স্কেল গোল বাঁশির আকারবাঁশের দৈর্ঘ্য, স্বরেরব্যাস, ওপরছিদ্রের নির্ভরঅবস্থান করেপ্রভৃতির আলাদাউপর করানির্ভর করে হয়।
{| class="wikitable sortable mw-collapsible"
 
|+
!বাঁশির নম্বর
!বাঁশির স্কেল
|-
|৫ ১/২ (সাড়ে পাঁচ)
|G# (জি শার্প)
|-
|৬
|A
|-
|৬ ১/২ (সাড়ে ছয়)
|A# (এ শার্প)
|-
|৭
|B
|-
|৮
|C ( সি )
|}
<br />
 
== বাঁশির স্বরগ্রাম ==
বাঁশিতে সুর পরিবর্ত্অনপরিবর্তন (টিউনিং) করা যায় না, তাই একজন বংশীবাদক কে ১২ টি স্কেলের ১২টি বাঁশিই সাথে রাখতে হয়।
 
বাঁশিতে
 
* উদারা সপ্তক এর পা ধা নি
* মুদারা সপ্তক এর সবগুলো স্বর
* তারা সপ্তক এর সা রা গা মা পা পাওয়া যায়
 
পা ধা নি '''সা রে গা মা পা ধা নি''' সা রে গা মা পা
 
==আরও দেখুন==