অঞ্চল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
১৫ নং লাইন:
পারিসরিক এলাকা বর্ণনার ক্ষেত্রে অঞ্চলের ধারণা গুরুত্বপূর্ণ এবং ভূগোলের বিভিন্ন শাখায় এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় এবং প্রতিটি শাখায় এলাকাকে অঞ্চল হিসেবে বর্ণনা করা যেতে পারে। যেমন, পরিবেশ ভূগোলে ব্যবহৃত বাস্তুঅঞ্চল, সাংস্কৃতিক ভূগোলে সাংস্কৃতিক অঞ্চল, জীবভূগোলে জীবঅঞ্চল ইত্যাদি। ভূগোলের যে ক্ষেত্র নিজেই অঞ্চলকে সমীক্ষা করে, তাকে আঞ্চলিক ভূগোল বলা হয়।
প্রাকৃতিক ভূগোল, বাস্তুবিদ্যা, জীবভূগোল, প্রাণিভূগোল এবং পরিবশ ভূগোলের ক্ষেত্রে অঞ্চলগুলো প্রাকৃতিক অবয়ব, যেমন- বাস্তুতন্ত্র, বায়োম, নিষ্কাশন অববাহিকা, প্রাকৃতিক অঞ্চল, পর্বতমালা, মৃত্তিকার ধরন ইত্যাদির ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠে। অপরদিকে, মানবয়ী ভূগোলে অঞ্চল ও উপঅঞ্চলগুলো মানবজাতির বিবরণসম্পর্কিত (ethnography) জ্ঞানের সাথে সম্পর্কিত করে বর্ণনা করা হয় ।
একটি অঞ্চলের নিজস্ব প্রকৃতি রয়েছে, যা স্থানান্তর করা যায় না। এর প্রথম প্রকৃতিটি হচ্ছে এর প্রাকৃতিক পরিবেশ (ভূগঠন, জলবায়ু, মৃত্তিকা স্তর ইত্যাদি)। এর দ্বিতীয় প্রকৃতিটি হচ্ছে ভৌত উপাদানগুলোর যৌগ, যা অতীতে মানুষ নির্মাণ করেছিলো। তৃতীয় প্রকৃতি হচ্ছে এর সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রসঙ্গ, যা নবাগতদের দ্বারা পুনঃস্থাপন করা সম্ভব নয়।
== প্রাকৃতিক অঞ্চল ==
|