আহ্‌মদীয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ash wki (আলোচনা | অবদান)
২৫ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ও নামকরণ ==
১৮৮৯ সালে [[পঞ্জাব]] অঞ্চলে আহমদীয়া আন্দোলনের প্রতিষ্ঠা হলেও 'আহমদীয়া' নামটি রাখা হয় আরও এক দশক পর। ১৯০০ সালের ৪ নভেম্বরের একটি ইস্তেহারে গোলাম আহমদের ভাষ্যে নামটি নিজের নামকে নয় বরং নবী মোহাম্মদের বিকল্প নাম 'আহমদ'-কে ইঙ্গিত করছে। 'আহমদ' নামটি নবীজির [[মক্কা|মক্কী]] জীবনকালে তাঁর খোতবার সৌন্দর্য, শান্তি প্রতিষ্ঠার পথ এবং উদ্যম ও ধৈর্য বহন করে এবং 'মোহাম্মদ' ও 'আহমদ'-এর মধ্যে দ্বিতীয়টি বেশি মনোযোগ দখল করে। উপরন্তু তিনি বলেন [[বাইবেল|বাইবেলের]] ওল্ড টেস্টামেন্টে "''[[মোশি|মোশির]] (নবী [[মুসা|মুসার]]) আদলেমত নবী"'' বলে [[বাইবেলে মুহাম্মাদ|নবী মোহাম্মদের আগমনের উল্লেখ]] আছে এবং কোরআনে নবী ঈসা সেই নবীর ব্যাপারে ইঙ্গিত করেন 'আহমদ' নামটি দ্বারা। তাই 'মোহাম্মদ' নামটিকে নবী মুসার জুলুমের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামী কর্মকাণ্ড এবং 'আহমদ'-কে নবী ঈসার শান্তিপূর্ণ ধর্মোপদেশ কার্যের সঙ্গে তিনি যুক্ত করেন এবং মুসলিম বিশ্বে অন্যান্য আন্দোলন থেকে আলাদা করতে তিনি 'আহমদীয়া' নামটি বেছে নেনঃ
 
"যে নামটি এই আন্দোলনের সবচেয়ে উপযোগী এবং আমার ও আমার জামাতের জন্যে আমি পছন্দ করি তা হল 'আহমদীয়া বর্গের মুসলমানগণ'। তবে এটি 'আহমদী মাজহাবের মুসলমানগণ' হিসেবে উল্লেখ হলেও তা গ্রহণযোগ্য।" (মাজমু'আ ইশ্তেহারাত, ৩য় খণ্ড, পৃ. ৩৬৪)