বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
{{একটি উৎস}}, {{ছোট নিবন্ধ}} ও {{সূত্র উন্নতি}} ট্যাগ ({{বিবিধ সমস্যা}}সহ) ট্যাগ যোগ করা হয়েছে (টুইং)
সূত্র উন্নতি
১ নং লাইন:
{{multiple issues|
{{একটি উৎস|date=জানুয়ারি ২০১৯}}
{{ছোট নিবন্ধ|date=জানুয়ারি ২০১৯}}
{{সূত্র উন্নতি|date=জানুয়ারি ২০১৯}}
}}
{{Infobox book
|name = বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান
২৩ ⟶ ১৯ নং লাইন:
|followed_by =
}}
'''''বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান''''' হচ্ছে [[সেলিনা হোসেন]] ও নুরুল ইসলাম সম্পাদিত একটি চরিতাভিধান।<ref name="kuet">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গ্রান্থাগার |ইউআরএল=http://library.kuet.ac.bd:8000/cgi-bin/koha/opac-detail.pl?biblionumber=9954 |ওয়েবসাইট=খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় |সংগ্রহের-তারিখ=২৬ জানুয়ারি ২০১৯}}</ref> গ্রন্থটি প্রথম ১৯৮৫ সালে '' চরিতাভিধান'' নামে প্রকাশিত হয়।<ref name="ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান / সম্পাদনা সেলিনা হোসেন, নূরুল ইসলাম |ইউআরএল=http://library.bracu.ac.bd:9292/cgi-bin/koha/opac-detail.pl?biblionumber=37637 |ওয়েবসাইট=ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয় |সংগ্রহের-তারিখ=২৬ জানুয়ারি ২০১৯}}</ref> পরে এই বইয়ের বিভিন্ন সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছে। ১৯৯৭ সালে এই গ্রন্থের দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়।<ref name="kuet"/> ২০১১ সালে এটির পরিবর্ধিত, পরিমার্জিত ও সংশোধিত তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশ করে [[বাংলা একাডেমী]]।<ref name="ReferenceA">[[সেলিনা হোসেন]] ও নুরুল ইসলাম সম্পাদিত; ''[[বাংলা একাডেমী]] চরিতাভিধান''; ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭;</ref>
 
==অন্যান্য তথ্য==
দ্বিতীয় সংস্করণে প্রায় সাত শত গুরুত্বপূর্ণ মানুষের চিত্র সংযোজিত হয়েছে এবং প্রায় এক হাজার বাঙালি মনীষীদের জীবন সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়েছে।
 
==তথ্যসূত্র==