ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Piyal Kundu (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Piyal Kundu (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩ নং লাইন:
ব্রহ্মবান্ধব [[হুগলি]] জেলার [[খন্যান|খন্যানের]] বাসিন্দা ছিলেন । তাঁর পিতার নাম দেবীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় । ব্রহ্মবান্ধবের পূর্বনাম ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় ।
 
তিনি হুগলি কলিজিয়েট স্কুল থেকে এন্ট্রান্স পাস করে কলকাতা জেনারেল অ্যাসেমব্লিজ ইনস্টিটিউশনে ভর্তি হন । কিন্তু তিনি সমাজ সেবার জন্য কলেজ ত্যাগ করেন । তিনি [[কেশবচন্দ্র সেন|কেশবচন্দ্র সেনের]] সংস্পর্শে এসে [[১৮৮৭]] খ্রিষ্টাব্দে [[ব্রাহ্মধর্মব্রাহ্ম ধর্ম]] নিয়েগ্রহন করে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের জন্য সিন্ধুদেশে যান । এখানেসেখানে কয়েকজন রোমান [[ক্যাথলিক]] পাদ্রী এবং খুল্লতাত রেভারেন্ড কালীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রভাবে প্রথমে প্রটেস্টান্ট এবং পরে রোমান ক্যাথলিক সম্প্রদায়ভুক্ত হন । তিনি [[খ্রিষ্টধর্ম]] প্রচারের জন্য সন্ন্যাস গ্রহন করেন । হিন্দু সন্ন্যাসীদের মতোই তিনি গৈরিক পোষাক পরতেন । ক্যাথলিক ধর্মপ্রচারে তিনি একে বিদেশী প্রভাব থেকে মুক্ত করে পুরোপুরি ভারতীয় রূপে প্রতিষ্ঠিত করতে উদ্যোগী হয়েছিলেন । তিনি হিন্দু ক্যাথলিক বা ঈশাপন্থী হিন্দু সন্ন্যাসী গড়ে তোলার জন্য [[জব্বলপুর|জব্বলপুরে]] [[নর্মদা|নর্মদার]] তীরে কান্থলিক মঠ স্থাপন করেন ।
 
তিনি ''কঙ্কর্ড ক্লাব'' নামে একটি সমিতি এবং ''কঙ্কর্ড'' নামে একটি মাসিক পত্রিকা প্রকাশ করেন । তিনি ইউনিয়ন অ্যাকাডেমিতে শিক্ষকতা করতেন । এরপর কিছুদিন [[করাচি|করাচিতে]] ''ফিনিক্স'' ও ''হার্মান'' পত্রিকার সম্পাদনা ও [[নগেন্দ্রনাথ গুপ্ত|নগেন্দ্রনাথ গুপ্তের]] সহায়তায় কলকাতায় ''টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি'' নামে একটি মাসিক পত্র প্রতিষ্ঠা এবং পরিচালনা করেন । [[১৮৯৪]] থেকে [[১৮৯৯]] খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত তিনি করাচিতে সোফিয়া নামে একটি মাসিক পত্রিকার প্রকাশ কার্যও চালান ।