বিতর্ক, স্কাউটিং, বিজ্ঞান চর্চা, সংগীত, চিত্রকলা, সাহিত্য চর্চা দিকেও প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা বেশ এগিয়ে রয়েছে। ১৯৯৫ সালে স্কাউটিং কার্যক্রমের সাথে যুক্ত হয় স্কুলটি। প্রয়াত স্কাউট শিক্ষক উডব্যাজার মিজানুর রহমান পাটওয়ারীর সুদক্ষ পরিচালনায় স্কুলের স্কাউট দল থেকে ২০০২-০৩ সালে দুইজন শিক্ষার্থী থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত বিশ্ব স্কাউট জাম্বুরীতে অংশগ্রহণ করে। এছাড়া ২০০৪ সালে ৭ম বাংলাদেশ ও ৪র্থ সার্ক জাম্বুরীতে নয়জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। থানা, জেলা এবং আঞ্চলিক পর্যায়ে আন্তঃক্রীড়ায় অংশগ্রহণ করেও স্ব স্ব প্রতিভার স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম হচ্ছে শিক্ষার্থীরা।
== বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স প্রাপ্ত সাবেক শিক্ষার্থী ==
* আতিকুর রহমান বাহার, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
* মোঃ আরিফ মাহমুদ পলাশ (১৯৯৮), পরিসংখ্যান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
* এনায়েত উল্লাহ (২০০০), চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
* সাইফুল ইসলাম (২০০২), খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।
* মামুনুর রশিদ পাটওয়ারী (২০০২), রসায়ন বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
* শাহিদুল ইসলাম ফরহাদ (২০০৪), কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ।
* শাহনাজ পারভীন (২০০৪), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
* মামুনুর রশিদ (২০০৬), গণিত বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
* মাজহারুল ইসলাম (২০০৬), ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ।
* সোহেল মিয়া (২০০৬), পিএইচডি, বোল্টন বিশ্ববিদ্যালয়, লন্ডন।
* মাহবুবা আক্তার মুক্তা (২০০৭), ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ।
* হুসাইন মুহাম্মদ বেলাল (২০০৮), খুলনা মেডিকেল কলেজ।
* সামছুল আরেফিন (২০১০), বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
* ফয়েজ মাহমুদ (২০১১), জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
* মোকলেছুর রহমান জনি (২০১১), ফলিত গণিত বিভাগ, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
* তানজীলা আক্তার (২০১৩), আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজ, নোয়াখালী।
* জুয়েল রানা (২০১৫), ফিশারিজ এন্ড মেরিন সায়েন্স, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
* সুমাইয়া সাদিয়া তোহা (২০১৫), চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
* বায়েজিদ রহমান (২০১৬), পরিসংখ্যান বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
== তথ্যসূত্র ==
|