কেশব চন্দ্র নাগ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎কর্মজীবন: তথ্যসূত্র
→‎অঙ্কের বই: তথ্যসূত্র
৫০ নং লাইন:
১৯৪২ সাল নাগাদ ক্যালকাটা বুক হাউসের পরেশচন্দ্র ভাওয়ালের আগ্রহাতিশয্যে কেশবচন্দ্রের বাঁধানো অঙ্কের খাতা প্রকাশিত হয় অঙ্কের সহায়িকা '''ম্যাট্রিক ম্যাথমেটিক্স''' নামে। বইটি বিশাল জনপ্রিয় হয়।
 
একে একে আরও অঙ্কের বই প্রকাশিত হয়। ধীরে ধীরে ইংরেজি, হিন্দি, নেপালি, উর্দু ইত্যাদি ভাষায় অনুদিত হয় তাঁর বই।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=48 textbooks, do the math |ইউআরএল=https://www.telegraphindia.com/states/west-bengal/48-textbooks-do-the-math/cid/1420749 |ওয়েবসাইট=www.telegraphindia.com |সংগ্রহের-তারিখ=২৫ জানুয়ারি ২০১৯ |ভাষা=en |উক্তি=The first few texts were in Bengali, but Nag soon started writing them in English as well. Their success spawned editions in Hindi, Urdu and even Braille.}}</ref>
 
গণিতের বইয়ের অসম্ভব জনপ্রিয়তা দেখে ১৯৫৫ সালে তিনি ''নাগ পাবলিশিং হাউস'' নামে নিজের প্রকাশনা সংস্থা খোলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.nagpublishing.com/aboutus.php|শিরোনাম=নাগ পাবলিশিং হাউস|লেখক=<!--Staff writer(s); no by-line.-->|তারিখ=|ওয়েবসাইট=|প্রকাশক=|সংগ্রহের-তারিখ=১৮ ডিসেম্বর ২০১৩|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20120121153023/http://nagpublishing.com/aboutus.php|আর্কাইভের-তারিখ=২১ জানুয়ারি ২০১২|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> তাঁর বই বিক্রি থেকে পাওয়া রয়্যালটির টাকার একটা বড় অংশ দেয়া হয় দুটি চ্যারিটি ফান্ডে; একটি তাঁর নিজের নামে, অন্যটি তাঁর স্ত্রী লক্ষ্মীমণির নামে।