উপন্যাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
42.0.5.227-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে InternetArchiveBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
৫৫ নং লাইন:
===ঐতিহাসিক উপন্যাস===
জাতীয় জীবনের গুরুত্বপূর্ণ কোনো ঐতিহাসিক ঘটনা বা চরিত্রের আশ্রয়ে যখন কোনো উপন্যাস রচিত হয় তখন তাকে ঐতিহাসিক উপন্যাস বলে। ঐতিহাসিক উপন্যাসে লেখক নতুন নতুন ঘটনা বা চরিত্র সৃজন করে কাহিনিতে গতিময়তা ও প্রাণসঞ্চার করতে পারেন কিন্তু ঐতিহাসিক সত্য থেকে বিচ্যুত হতে পারেন না। [[বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়|বঙ্কিমচন্দ্রের]] ‘রাজসিংহ’, [[রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়|রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের]] ‘ধর্মপাল’, [[মীর মশাররফ হোসেন|মীর মশাররফ হোসেনের]] ‘[[বিষাদ-সিন্ধু|বিষাদ-সিন্ধু’]], [[সত্যেন সেন|সত্যেন সেনে]]<nowiki/>র ‘অভিশপ্ত নগরী’ ঐতিহাসিক উপন্যাস বলে বিবেচিত। রুশ ভাষায় লিখিত [[লিও টলস্টয়|তলস্তয়ের]] কালজয়ী গ্রন্থ ‘[[ওয়ার অ্যান্ড পিস]]’, ভাসিলি ইয়ানের ‘চেঙ্গিস খান’ বিখ্যাত ঐতিহাসিক উপন্যাস।
 
 
===মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস===
মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাসের প্রধান আশ্রয় পাত্র-পাত্রীর মনোজগতের ঘাত-সংঘাত ও ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া; চরিত্রের অন্তর্জগতের জটিল রহস্য উদ্ঘাটনই ঔপন্যাসিকের প্রধান লক্ষ্য। আবার সামাজিক উপন্যাস ও মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাসে নৈকট্যও লক্ষ করা যায়। সামাজিক উপন্যাসে যেমন মনস্তাত্ত্বিক ঘাত-প্রতিঘাত থাকতে পারে, তেমনি মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাসেও সামাজিক ঘাত-প্রতিঘাত থাকতে পারে। মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাসে কাহিনি অবলম্বন মাত্র, প্রকৃত উদ্দেশ্য থাকে মানবমনের জটিল দিকগুলো সার্থক বিশ্লেষণের মাধ্যমে উপস্থাপন করা। বিশ্বসাহিত্যে ফরাসি লেখক গুস্তাভ ফ্লবেয়ার লিখিত ‘মাদাম বোভারি’, রুশ লেখক দস্তয়ভস্কি লিখিত ‘ক্রাইম এ্যান্ড পানিশমেন্ট’ এবং বাংলা সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথের ‘চোখের বালি’, ‘চতুরঙ্গ’, [[সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ|সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর]] ‘চাদের অমাবস্যা’ ‘কাঁদো নদী কাঁদো’ মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাসের উজ্জ্বল উদাহরণ। এছাড়াও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা উপন্যাস চোখের বালি। এটি একটি মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস।
 
=== রাজনৈতিক উপন্যাস ===