বাক্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ahmad Kanik (আলোচনা | অবদান) অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
অ সংশোধন, সম্প্রসারণ |
||
১ নং লাইন:
এক বা একাধিক বিভক্তিযুক্ত পদের দ্বারা যখন বক্তার মনোভাব সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ পায়, তখন তাকে '''বাক্য বা Sentence'''
*শুভ রায়<br> বাংলা ব্যাকরণ ও নিমিত্তি<br> অষ্টম শ্রেণী পৃষ্টা ৫৫</ref>
== বাক্যের গুণ ==
বাক্যের গুণ তিনটি। যথা:
* আকাঙ্ক্ষা: বাক্যের অর্থ পরিষ্কারভাবে বোঝার জন্য এক পদের পর অন্যপদ শোনার যে ইচ্ছা তাই '''আকাঙ্ক্ষা'''। যেমন: ''চন্দ্র পৃথিবীর চারদিকে''- এইটুকু মনের ভাব সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ করে না, আরও কিছু জানার ইচ্ছা থাকে। কিন্তু যদি বলা যায় ''চন্দ্র পৃথিবীর চারদিকে ঘোরে'', তবে বাক্যটি সম্পূর্ণ হবে। অর্থাৎ কোনো বাক্য শ্রবণ করে যদি বাক্যের উদ্দেশ্য বোঝা যায়,তাহলে বুঝতে হবে যে বাক্যটির আকাঙ্খা গুণটি সম্পূর্ণ।
* আসত্তি: বাক্যের অর্থসঙ্গতি রক্ষার জন্য সুশৃঙ্খল পদবিন্যাসই '''আসত্তি'''। যেমন: ''কাল বিতরণী হবে উৎসব আমাদের পুরস্কার স্কুলে
* যোগ্যতা: বাক্যস্থিত পদসমূহের অন্তর্গত ও ভাবগত মিলবন্ধনের নাম '''যোগ্যতা'''। যেমন: ''বর্ষার বৃষ্টিতে প্লাবনের সৃষ্টি হয়'' বাক্যটি
*মুনীর চৌধুরী
*মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী<br>৫ম অধ্যায়<br>১ম পরিচ্ছেদ<br>বাক্য প্রকরণ</ref>কারণ, রোদের কারণে কখনো প্লাবণ সঙ্গঠিত হয় না।অর্থাৎ, বাক্যের অর্থ যেন সত্য ও যুক্তিযুক্ত হয়।তাহলেই বাক্যের যোগ্যতা থাকবে।
'''যদি কোনো বাক্যে এ তিনটি গুণের একটি অনুপস্থিত থাকে,তবে তাকে বাক্য বলে গণ্য করা হবে না।'''
== বাক্যের অংশ ==
প্রতিটি বাক্যে ২টি অংশ থাকে: উদ্দেশ্য ও বিধেয়।
* উদ্দেশ্য: বাক্যের যে অংশে কাউকে উদ্দেশ করে কিছু বলা হয় তাকে উদ্দেশ্য
* বিধেয়: উদ্দেশ্য সম্পর্কে যা বলা হয় তাই বিধেয়।আর ''স্কুলে যায়'' বিধেয়।
== বাক্যের বাক্যের প্রকারভেদ ==
|