বাংলা উপভাষা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পশ্চিমবাংলা (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
পশ্চিমবাংলা (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩০ নং লাইন:
বাংলাদেশের [[যশোর]], [[সাতক্ষীরা জেলা]] পশ্চিমবঙ্গের [[উত্তর ও দক্ষিণ]] [[২৪ পরগণা]], [[নদীয়া]] জেলার দক্ষিন অংশ এই অঞ্চলের ভাষার বাচনভঙ্গি ও টান কোনোভাবেই [[রাঢ়ী]] এবং [[বঙ্গালী]] উপভাষার সাথে সুরক্ষিত বৈশিষ্ট্য বহন করেনা। যার কারণে এটিকে আলাদা হিসেবে গণ্য করা হয়। এই উপভাষায় ক্ষেত্র বিশেষে ক্রিয়া পদের শেষে 'তি,কে,গে বা গি' বিভক্তি যোগ হয় । যেমন দৌড়ে দৌড়ে স্কুলে যাবো - দৈর্গে দৈর্গে ইসকুলি যাবান, নদীতে নৌকো ডুবে গেছে - নদীতি নৈকো ডুইবগে গিয়েচ্, তারাতারি খেয়ে নাও - জলদি করি খেইব্ গি ন্যাও ।
 
[[মেদিনীপুর|মেদিনীপুরী]] [[বাংলা উপভাষা]]
 
বাংলার পন্ডিতদের মেদিনীপুরী উপভাষা সম্পর্কে সম্পুর্ন ভুল ধারণা আছে । না জানার কারণে প্রায় সবাই এই ভাষাকে ঝাড়খণ্ডি উপভাষা বলে উল্লেখ করেন । কিন্তু বঙ্গ ও কলিঙ্গের মাঝে [[মেদিনীপুর]] একটি ঐতিহাসিক এবং স্বতন্ত্র মেল বন্ধন । আসলে এই ভাষাটি [[বাংলা]] নয় [[ওড়িয়া]] ভাষার উপভাষা । অবিভক্ত মেদিনীপুরের ঘরু ভাষা শুনে যে কেউ ভাবতে পারেন সেটা [[ওড়িয়া ভাষা]], কিন্তু এই ভাষায় প্রমাণ [[কটকী ওড়িয়া]]র মতো ক্রিয়াপদের শেষে 'অন্তু' বা 'অন্তি' যোগ হয়না । প্রতিবেশী [[উড়িষ্যা]] রাজ্যের [[বালেশ্বর]], [[ময়ূরভঞ্জ]] জেলা এবং পশ্চিমবঙ্গের [[পূর্ব ও পশ্চিম]] [[মেদিনীপুর]] এবং [[ঝাড়গ্রাম]] জেলার অধিবাসীদের দ্বিভাষিক বলা যায় । এখানকার প্রায় সবাই বর্তমান চলিত [[বাংলা]] ও [[ওড়িয়া]] ভাষা জানেন ।