এশিয়াটিক সোসাইটি ঐতিহ্য জাদুঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
তথ্যসূত্র
১ নং লাইন:
'''এশিয়াটিক সোসাইটি ঐতিহ্য জাদুঘর''' বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরে অবস্থিত একটি জাদুঘর। ২০১৯ সালের ৩রা জানুয়ারি পরীক্ষামূলক ভাবে জাদুঘরটি দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। জাদুঘরটির প্রতিষ্ঠা ২০১৮ সালের ১১ অক্টোব।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.bhorerkagoj.com/print-edition/2019/01/04/229863.php|শিরোনাম=এশিয়াটিক সোসাইটি ঐতিহ্য জাদুঘর উন্মুক্ত|ওয়েবসাইট=www.bhorerkagoj.com|সংগ্রহের-তারিখ=2019-01-19}}</ref>
 
==অবস্থান==
এশিয়াটিক সোসাইটি ঐতিহ্য জাদুঘর ঢাকা শহরের নিমতলী নামক স্থানে অবস্থিতঅবস্থিত।
==উদ্দেশ্য==
মোগল ও ব্রিটিশ আমলের মধ্যবর্তী সময়ে ঢাকা তথা বাংলার সমাজ, অর্থনীতি, ধর্ম, জীবন ইত্যাদি বিষয়ে ঐতিহাসিক গুরুত্ব এবং শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং গবেষণার কেন্দ্র হিসেবে জাদুঘরটি প্রতিষ্ঠা করা হয়।
==বিবরণ==
নিমতলী প্রাসাদের ধ্বংসাবশেষ হিসেবে পরিচিত নিমতলী দেউড়ী ভবনে জাদুঘরটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। ভবনটি ১৭৬৫-৬৬ সালে তৈরি করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1415336/%E0%A6%A6%E0%A7%83%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%B2-%E0%A6%87%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8|শিরোনাম=দৃশ্যমান হবে মোগল ইতিহাস|তারিখ=2018-01-23|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2019-01-19}}</ref> দেউড়ী অর্থাৎ প্রবেশপথ এই ভবনের ভেতর দিয়ে তৈরি করা হয়েছে বলে এর নাম দেউড়ী ভবন। ভবনটি সাধারণ তিন তলা ভবনের সমান উঁচু। এই ভবনেই এশিয়াটিক সোসাইটির প্রথম কার্যালয় ছিলো। ১৯৫২ সালের ৩রা জানুয়ারি যাত্রা শুরু করে এশিয়াটিক সোসাইটি। সংগঠনের নানা স্মারকলিপি জাদুঘরে রাখা হয়েছে। নীচতলায় মোট ৩টি গ্যালারিতে স্মারক ছাড়াও নবাবী আমল নিয়ে ইতিহাসভিত্তিক তৈরি বিভিন্ন প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়। দুই তলায় দৈর্ঘ্য-প্রস্থে সমান একটি গ্যালারি আছে এবং তিন তলায় ৪৫ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি বিশাল গ্যালারি আছে। এখানে মসলিন কাপড়, ধাতব মুদ্রা, বিভিন্ন সময়ের তৈজসপত্র রাখা হয়েছে। নবাব নুসরৎ জং এর দরবারের ত্রিমাত্রিক উপস্থানাও আছে এই গ্যালারিতে।
==সংগ্রহ==
প্রাথমিকভাবে জাদুঘরের জন্য ঐতিহাসিক ৮৩টি স্মারক সংগ্রহ করা হয়েছে। এখানে মোট ৫টি গ্যালারিতে দরবারে ব্যবহৃত হুঁকা, মসলিন কাপড়, মুদ্রা, কাঁটা চামচ, চাকু, প্লেট, বাটি, স্যুপ পাত্র, বাতি, ক্যাশবাক্স, পানদান, কুরআন শরীফ, দোয়াত, ঝাড়বাতি ইত্যাদি রাখা হয়েছে।