আহমদ আলি লাহোরি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

পাকিস্তানি সুফি
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আ হ ম সাকিব (আলোচনা | অবদান)
→‎প্রাথমিক জীবন এবং ক্যারিয়ার: en:Ahmed Ali Lahori থেকে অনুবাদ করে তৈরি করা হয়েছে।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
(কোনও পার্থক্য নেই)

০২:২০, ১৩ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মাওলানা আহমাদ আলি লাহোরি (১৮৮৭ – ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬২) (উর্দু: مولانا احمد علی لاہوری‎‎) (সংক্ষিপ্ত নাম:আহমাদ আলি) ছিলেন মুসলিম স্কলার, দক্ষিণ এশিয়ার মুফাসসির (উর্দু কুরআন ব্যাখ্যাকার)। তিনি দেওবন্দি আন্দোলনের ইতিহাসে একজন উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব ছিলেন।[২]

আহমাদ আলি লাহোরি
জন্ম১৮৮৭[১][২]
মৃত্যু২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬২[১][২]
লাহোর, পাকিস্তান[২]
পেশাআলিম, 'মুফাসসির' (কুরআনের ব্যাখ্যাকার)

প্রাথমিক জীবন এবং ক্যারিয়ার

আহমাদ আলি লাহোরি দেওবন্দি আলেম উবাইদুল্লাহ সিন্ধির ছাত্র ছিলেন।[৩] তিনি দারুল উলুম দেওবন্দে পড়াশোনা করেন। এবং সেখান থেকে ১৯২৭ সালে স্নাতক করেন।[২] আহমাদ আলি লাহোরি তার শিক্ষকের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই অধ্যাপনা শুরু করেন এবং শিক্ষকের মেয়েকেই বিবাহ করেন। তিনি তাকে নতুন দল খুলতেও সাহায্য করেন।[২] যাইহোক, উবাইদুল্লাহ সিন্ধি ১৯৪৭ সালের ভারত বিভাগের আগেই ১৯৪৪ সালে ইন্তেকাল করেন। তাই, পাকিস্তান আন্দোলন এবং মুহাম্মদ আলি জিন্নাহকে সমর্থন করে মাওলানা শাব্বির আহমেদ উসমানি মাওলানা আহমাদ আলি লাহোরিসহ দেওবন্দি আলেমদের একটি দলের নেতৃত্ব দেন। অতঃপর, ১৯৪৭ সালে দলটির সকলে নতুন তৈরি হওয়া পাকিস্তানে এসে এখানেই স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন।[৩]

"যদিও দেওবন্দের শিক্ষক এবং ছাত্রদের বিশাল একটি অংশ পাকিস্তান আন্দোলন অথবা তার বিরোধিতা করা থেকে নিরব ছিলেন। তদুপরি, সেখানকার একটি অংশ একটি স্বাধীন মুসলিম রাষ্ট্রের জন্য সক্রিয়ভাবে একজন জ্ঞানী আলিমের নেতৃত্বে উল্লেখযোগ্যভাবে কায়েদ-ই-আজমকে সমর্থন করে গিয়েছিলেন।"[৪]

মাওলানা শাব্বির আহমেদ উসমানি এবং তার দল পাকিস্তান আন্দোলনের জনসাধারণের মধ্যে মিশে গিয়েছিলেন।[৪]

মৃত্যু এবং উত্তরসূরি

আহমাদ আলি লাহোরি ১৯৬২ সালের ২৩শে ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের লাহোরে মৃত্যুবরণ করেন এবং তাকে লাহোরেই দাফন করা হয়। তার মৃত্যুর পর তার সন্তান মাওলানা উবাইদুল্লাহ আনওয়ার তার ঐতিহ্যবাহী ইসলামি শিক্ষাপীঠের দায়িত্ব পালন করতে থাকেন।[২]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ