রোগ ও সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্যগত সমস্যার আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যানগত শ্রেণীবিন্যাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন
 
সংশোধন
১ নং লাইন:
১৮৫০ সাল থেকেই রোগসমূ্হকে[[রোগ]]সমূ্হকে অধ্যয়ন এবং গবেষণার সুবিধার শ্রেণী বিভাজন করার প্রয়াস করা হয়েছে। এই প্রচেষ্টাতেই ১৮৯৩ সালে প্রথম 'আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যান প্রতিষ্ঠান'-এ (International Statistical Institute) 'মৃত্যুর কারণের তালিকা' (List od Causes of Death) প্রকাশ করে। এই তালিকার ষষ্ঠ সংশোধনী 'বিশ্ব স্বাস্থ্য সংঘ'-এর (World Health Organization) তত্বাবধানে প্রকাশ করা হয়। এর নাম দেওয়া হয় '''রোগের আন্তর্জাতিক শ্রেণীবিভাজন''' (International Classification of Diseases, সংক্ষেপে ICD) । ১৯৬৭ সালে 'বিশ্ব স্বাস্থ্য সদন' 'WHO রোগ নামকরণ নিয়মাবলী'র (WHO Nomenclature Regulations) আধারে প্রস্তুত করে এবং সংঘ রাষ্ট্র সমূহকে রোগের নামকরণের জন্য ICD-র সর্বশেষ সংশোধনী ব্যবহার করার উপদেশ দেয়।
 
১৯৯০ সালে 'বিশ্ব স্বস্থ্যস্বাস্থ্য সদন' ICD-র দশম সংস্করণ প্রস্তুত করে এবং ১৯৯৪ সাল থেকে সংঘ রাষ্ট্রসমূহের ব্যবহারের জন্য মুক্ত করা হয়। বর্তমানেও এই সংস্করণকে ব্যবহার করা হয়েছে। অবশ্য একাদশ সংস্করণের কাজ এখনও চলছে।
 
ICD সমস্ত রোগ, স্বাস্থ্য পরিচালনার বিভিন্ন দিক ও রোগী চিকিৎসার সমূহ দিককে বিচার করে নির্দিষ্ট নিয়মে শ্রেণিবিভাজন এবং নামকরণ করে। রোগের চিকিৎসা, চিকিৎসা সম্পর্কিত ব্যয় নির্ধারণ, রোগে হওয়া শারীরিক ক্ষতি ইত্যাদি এই বিভাজনের আধারে নির্ণয় করা হয়। 'মৃত্যুর প্রমাণপত্র'-এ ICD-পদ্ধতিতে রোগ শনাক্ত করে দেওয়া বাধ্যতামূলক।