কমলা ভট্টাচার্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
2টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
২৩ নং লাইন:
কমলার জন্ম ১৯৪৫ সালে, অসমের [[সিলেট]](শ্রীহট্টে)। রামরমণ ভট্টাচার্য ও সুপ্রবাসিনী দেবীর সাত সন্তানের পঞ্চম সন্তান হলেন কমলা। কমলারা ছিলেন তিন ভাই ও চার বোন। চার বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন তৃতীয়। শৈশবেই তার পিতৃবিয়োগ হয়। পিতৃবিযোগের পর আর্থিক অনটনের মধ্যে দিয়ে দিন কাটতে থাকে কমলার পরিবারের। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় এক বিতর্কিত গণভোটের মাধ্যমে অসমের শ্রীহট্ট[[সিলেট]](শ্রীহট্ট) জেলা পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয়। কমলারা পাকিস্তানেই থেকে যান। কিন্তু ১৯৫০ সালে পূর্ব পাকিস্তানে হিন্দুদের সার্বিক গণহত্যা আরম্ভ হলে তার রেশ [[সিলেট]](শ্রীহট্টে)ও এসে পড়ে। কমলার পরিবার শরণার্থী হিসেবে অসমে চলে আসতে বাধ্য হন। তারা [[সিলেট]](শ্রীহট্টের) পার্শ্ববর্তী অসমের কাছাড় জেলার শিলচরে এসে আশ্রয় নেন।<ref name="tsi04032012">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=বাংলাভাষার পারুল বোন শহিদ কমলা ভট্টাচার্য |লেখক= |ইউআরএল=http://www.thesundayindian.com/bn/story/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%A8-%E0%A6%B6%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A6-%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A6%BE-%E0%A6%AD%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF/7/1247/ |সংবাদপত্র=The Sunday Indian |তারিখ=March 4, 2012 |সংগ্রহের-তারিখ=May 8, 2012}}</ref>
 
শিলচরে কমলারা থাকতেন শিলচর পাবলিক স্কুল রোডের একটি ভাড়া বাড়ীতে। কমলার বড় দিদি বেণু নার্সের চাকরি পেয়ে শিমূলগুড়ি চলে যান প্রশিক্ষণ নিতে। কমলার মেজ দিদি প্রতিভা ছিলেন শিক্ষিকা। কমলার পরিবার তার মেজদিদির আয়ের উপর অর্থনৈতিকভাবে নির্ভরশীল। শৈশবে কমলা ভর্তি হন শিলচরের ছোটেলাল শেঠ ইন্‌ষ্টিটিউটে।<ref name="tsi12062011">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=মাজেদি এক বেড়া... |লেখক= |ইউআরএল=http://174.142.148.204/bn/story/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%EF%BF%BD%EF%BF%BD%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%BF-%E0%A6%8F%E0%A6%95-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE/19/385/ |সংবাদপত্র=The Sunday Indian |তারিখ=June 12, 2011 |সংগ্রহের-তারিখ=May 9, 2012 |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://archive.is/20121128194042/http://174.142.148.204/bn/story/%E0%A6%AE%E0%A6%BE%EF%BF%BD%EF%BF%BD%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%BF-%E0%A6%8F%E0%A6%95-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE/19/385/ |আর্কাইভের-তারিখ=২৮ নভেম্বর ২০১২ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> কিন্তু স্কুলের পাঠ্য পুস্তক কেনার ক্ষমতা ছিল না কমলার। কমলা একবার বড়দিদি বেণুকে একটি অভিধান কিনে দিতে বললে তিনি সেটা কিনে দিতে পারেননি। কমলা তার সহপাঠীদের কাছ থেকে পাঠ্যপুস্তক ধার করে তার বিষয়বস্তু খাতায় টুকে নিতেন। ১৯৬১ সালে কমলা ম্যাট্রিক পরিক্ষায় বসেন। তার ইচ্ছা ছিল পারিবারিক আর্থিক অনটন সত্ত্বেও তিনি স্নাতকস্তর পর্যন্ত পড়বেন। ম্যাট্রিকের পর তিনি টাইপরাইটিং শিখবেন বলে মনস্থির করেন।<ref name="tsi04032012"/>
 
== মৃত্যুবরণ ==
৩৩ নং লাইন:
[[File:Silchar Language Marters.jpeg|thumb|right|250px|শিলচর রেলওয়ে স্টেশনকে ভাষা শহীদ স্টেশন বলা হয়]]
[[File:Silchar Bhasa.jpeg|thumb|250px|শিলচর রেলওয়ে স্টেশনে ভাষা শহীদ স্মৃতিসৌধ]]
২০১১ সালে, ভাষা আন্দোলনের পঞ্চাশ বছর পূর্তি উপলক্ষে শহীদ কমলা ভট্টাচার্য মূর্তি স্থাপন কমিটির পক্ষ থেকে গোপা দত্ত আইচ ছোটেলাল শেঠ ইন্‌ষ্টিটিউটের প্রাঙ্গণে কমলার একটি ব্রোঞ্জের আবক্ষ মূর্তি উন্মোচন করেন।<ref name="ts18052011">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Bronze bust of martyr Kamala Bhattacharya installed |লেখক= |ইউআরএল=http://www.sentinelassam.com/cachar/story.php?sec=2&subsec=12&id=75299&dtP=2012-04-24&ppr=1 |সংবাদপত্র=The Sentinel |তারিখ=May 18, 2011 |সংগ্রহের-তারিখ=May 10, 2012 |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160303235620/http://www.sentinelassam.com/cachar/story.php?sec=2&subsec=12&id=75299&dtP=2012-04-24&ppr=1 |আর্কাইভের-তারিখ=২০১৬-০৩-০৩ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
== আরও দেখুন ==