আহোম রাজ্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

ৰ -> র
(1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1))
(ৰ -> র)
{{আহোম রাজবংশ}}
'''আহোম সাম্রাজ্য''' ({{lang-as|আহোম সাম্ৰাজ্যসাম্রাজ্য বা আহোম ৰাজ্যরাজ্য}}) [[ব্রহ্মপুত্র]] উপত্যকায় স্থিত ছিল একটি মধ্যযুগীয় রাজ্য। আহোম সাম্রাজ্য প্রায় ৬০০ বৎসর নিজের সার্বভৌমত্ব বজায় রেখেছিল ও অসমে মোগল সাম্রাজ্য স্থাপনে বাধা দিয়েছিল। মং মাও বংশের টাই রাজকুমার [[চুকাফা]] উত্তরে চুতীয়া রাজ্য ও দক্ষিণে কছাড়ী রাজ্যের মধ্যবর্তী স্থানে আহোম সাম্রাজ্য স্থাপন করেন। কালক্রমে চতুর্দিকে এই রাজ্যের সীমানা বিস্তারিত হয় ও আহোম রাজা চুহুংমুং বা স্বর্গণারায়ণের রাজত্বকালে এই রাজ্য রাজনৈতিক শক্তিতে পরিণত হয়। প্রতাপ সিংহের শাসনকালে রাজ্যের প্রশাসনকে নতুন রূপ দেওয়া হয় ও প্রথমবার মোগলদের সঙ্গে কূটনৈতিক যোগাযোগ স্থাপন করা হয়। গদাধর সিংহের রাজত্বকালে ব্রহ্মপুত্রের উপত্যকা থেকে মোগলদের প্রভাব নিশ্চিহ্ন করা হয়। তাঁর পুত্র [[চুখ্রুংফা|রুদ্র সিংহের]] রাজত্বকালে আহোম সাম্রাজ্য উন্নতির শিখরে উপনীত হয়। মোয়ামরীয়া বিদ্রোহ থেকে আহোম সাম্রাজ্য দুর্বল হতে থাকে ও মানের আক্রমণে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। বৃটিশদের হাতে মান পরাজিত হওয়ার পর ১৮২৬ সনে [[ইয়াণ্ডাবু সন্ধি]]মতে অসমের শাসনভার বৃটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হাতে ন্যস্ত হয়। পূর্বে অসমকে আহোম রাজ্য বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে অসম ছিল বিভিন্ন জাতির মিলনভূমি। পরবর্তী সময়ে জনগণনা করে জানা যায় আহোমের সংখ্যা মোট অসমের জনসংখ্যার ১০% থেকেও কম। আহোমেরা এই রাজ্যটিকে মং ডুন চুন খাম নাম দিয়েছিলেন। কিন্তু অন্যান্য জাতিরা অসম নামকরণ করেন। ১৮৩৮ সনে বৃটিশ শাসিত অঞ্চল ও পরবর্তীকালে ভারতবর্ষের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পর রাজ্যটির নাম [[অসম]] বলে অক্ষুণ্ণ থাকে।
 
==ইতিহাস==
৪,০৮,৬৮৪টি

সম্পাদনা