মোস্তাফা জব্বার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sbshuvo (আলোচনা | অবদান)
Sbshuvo (আলোচনা | অবদান)
→‎অভ্র-বিজয় বিতর্ক: ইংরেজি তারিখ শুদ্ধিকরণ
৫৭ নং লাইন:
 
== অভ্র-বিজয় বিতর্ক ==
কম্পিউটারে বাংলা লেখার বাণিজ্যিক অন্মুক্ত উৎসের সফটওয়্যার ‘[[বিজয় কিবোর্ড|বিজয়]]’-এর স্বত্বাধিকারী এবং ‘আনন্দ কম্পিউটার্স’-এর প্রধান নির্বাহী মোস্তাফা জব্বার ৪ঠা এপ্রিল ২০১০ তারিখে দৈনিক জনকন্ঠের একটি নিবন্ধে অভ্রর দিকে ইঙ্গিত করে দাবী করেন যে- [[হ্যাকার|হ্যাকাররা]] তার ‘বিজয়’ সফটওয়্যারটি চুরি করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দিচ্ছে। তিনি [[অভ্র কীবোর্ড]]কে পাইরেটেড সফটওয়্যার হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি অভিযোগ করেন যে [[ইউএনডিপি]] হ্যাকারদের সহযোগিতা করেছে। তিনি আরও অভিযোগ করেন যে ইউএনডিপি-র প্ররোচনাতেই জাতীয় তথ্যভান্ডার তৈরির কাজে [[বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন]] [[অভ্র কীবোর্ড]] ব্যবহার করা হয়েছে। মেহেদী হাসান খান জানান যে অন্মুক্ত উৎসের প্রোগ্রাম হ্যাক করা সম্ভব নয় বিধায় বিজয়ের সিস্টেম হ্যাক করা সম্ভব নয়।<ref name='MustafaJabbarJanakantha'>{{সংবাদ উদ্ধৃতি | প্রথমাংশ = মোস্তফা | শেষাংশ = জব্বার | শিরোনাম = সাইবার যুদ্ধের যুগে প্রথম পা ॥ একুশ শতক | তারিখ = ২০১০-০৪-০৪ | প্রকাশক = দৈনিক জনকন্ঠ | ইউআরএল = http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=13&dd=2010-04-04&ni=13623 | সংগ্রহের-তারিখ = ২০১০-১২-১৬}}</ref> অপরদিকে, অভ্র'র পক্ষ থেকে [[মেহদী হাসান খান]] সকল নালিশ অস্বীকার করেন এবং অভিযোগ করেন যে, জব্বার বিভিন্ন পর্যায়ে ও গণমাধ্যমে তাদেরকে চোর বলেন এবং তাদের প্রতিবাদ সেখানে উপেক্ষিত হয়। কম্পিউটারে বাংলা নিয়ে যারা কাজ করছেন তাদের জন্য উকিল নোটিশ, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা দিয়ে আক্রমণের হুমকি উপেক্ষা করে কাজ করা স্বাভাবিক অভিজ্ঞতা। তিনি আরো বলেন যে নির্বাচন কমিশনে জাতীয় পরিচয় পত্র প্রকল্পে বাণিজ্যিক বিজয় এর পরিবর্তে বিনামূল্যের অভ্র ব্যবহার করাতে প্রায় ৫ কোটি টাকা লোকসান হওয়ায় জব্বার এমন অভিযোগ করেছেন। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি
| শেষাংশ = খান
| প্রথমাংশ = মেহদী হাসান