স্টিভেন জে গুল্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন |
অ সংশোধন |
||
৮ নং লাইন:
|death_place = [[ম্যানহাটন]], নিউ ইয়র্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
|nationality = মার্কিনী
|fields = [[
|alma_mater = [[অ্যান্টিওক কলেজ]] <small>(BA)</small>,<br />[[ইউনিভার্সিটি অফ লিডস]],<br />[[কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি]] <small>(ডক্টরেট)</small>
|work_institutions = [[হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি]],<br/>[[আমেরিকান অফ ন্যাচারাল হিস্টরি]],<br/>[[নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটি]]
১৭ নং লাইন:
|known_for= [[যতিবিশিষ্ট সাম্যাবস্থা]]<br />[[সম্পূর্ণ পৃথক রাজ্য]]<br />[[স্প্যানড্রেল (জীববিজ্ঞান)|স্প্যানড্রেল]]<br />[[প্রাক-অভিযোজন]]
|societies =
|prizes = [[লিনেয়ান সোসাইটি অফ লন্ডন]]-এর [[ডারউইন-ওয়ালেস পদক]] (২০০৮)<br /> [[
|signature = SJG_Signature.png
|spouse=ডেবোরা লি (১৯৬৫–১৯৯৫; বিবাহ বিচ্ছিন্ন; ২ সন্তান)<br />[[রন্ডা রোল্যান্ড শিয়ারার]] (১৯৯৫–২০০২ (আমৃত্যু); ২ জন সৎ-সন্তান)
}}
'''স্টিভেন জে গুল্ড''' ({{lang-en|Stephen Jay Gould}}; ১০ই সেপ্টেম্বর, ১৯৪১ – ২০শে মে, ২০০২) একজন [[মার্কিন]] [[
গুল্ড তাঁর কর্মজীবনের বেশিরভাগ সময় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করে এবং মার্কিন প্রাকৃতিক ইতিহাস জাদুঘরে কাজ করে অতিবাহিত করেন। ১৯৯৬ সালে গুল্ড [[নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটি]]তে [[জীববিজ্ঞান]] বিষয়ে অতিথি গবেষণা অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগলাভ করেন। তখন থেকে তিনি নিউ ইয়র্ক ও হার্ভার্ড উভয় বিশ্ববিদ্যালয়েই ভাগ করে পড়াতেন। গুল্ডের গবেষণার বিষয়বস্তু ছিল [[পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জ|পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের]] স্থল-শামুকদের [[বিবর্তন]] এবং [[প্রজাতির উদ্ভব]]। নাইলস এলড্রেজের সাথে একত্রে তিনি ১৯৭২ সালে [[যতিবিশিষ্ট সাম্যাবস্থা]] (ইংরেজি Punctuated equilibrium ''পাংচুয়েটেড ইকুইলিব্রিয়াম'') নামক তত্ত্ব প্রদান করেন, যা ছিল বিবর্তনমূলক জীববিজ্ঞানে তাঁর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান।<ref name=punc1972>Eldredge, Niles, and S. J. Gould (1972). [http://www.blackwellpublishing.com/ridley/classictexts/eldredge.pdf "Punctuated equilibria: an alternative to phyletic gradualism."] In T.J.M. Schopf, ed., ''Models in Paleobiology''. San Francisco: Freeman, Cooper and Company, pp. 82–115.</ref> এই তত্ত্বটি ছিল [[চার্লস ডারউইন|চার্লস ডারউইনের]] বিবর্তন সংক্রান্ত তত্ত্বের একটি সংশোধন। গুল্ডের তত্ত্ব বলে যে বিবর্তনগত পরিবর্তনের ফলে নতুন উপ-প্রজাতির উদ্ভবের প্রক্রিয়াটি বহু লক্ষ বছর ধরে ধীর, মসৃণ ও ধ্রুব হারে ঘটে না (যার নাম [[ক্রমবিবর্তনীয় ধীরত্ব]], ইংরেজিতে Phylogenic gradualism ''ফাইলোজেনিক গ্র্যাজুয়ালিজম'')<ref>Sepkoski, David (2012). [https://books.google.com/books?id=jNfJyXKSDRcC&pg=PP8 ''Rereading the Fossil Record.''] Chicago: University of Chicago Press.</ref>, বরং মাত্র কয়েক হাজার বছরের মধ্যে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে সম্পন্ন হয় এবং এর পরে দীর্ঘকাল ধরে বিবর্তনীয় স্থিতিশীলতা বজায় থাকে, যে সময় জীবদের তেমন কোনও পরিবর্তন হয় না। গুল্ডের তত্ত্ব ও তাঁর পরবর্তী কর্মগুলিকে অন্যান্য বেশ কিছু বিজ্ঞানী সমালোচনা করেছেন।
২৯ নং লাইন:
গুল্ড সাধারণ পাঠকদের জন্য ''[[ন্যাচারাল হিস্টরি]]'' সাময়িকীতে প্রায় তিনশত প্রবন্ধ লেখেন।<ref name=tatt>{{cite web| author= Tattersall I |title=Remembering Stephen Jay Gould |url= http://naturalhistorymag.com/perspectives/302413/remembering-stephen-jay-gould|work = | accessdate=June 7, 2013}}</ref> এই রচনাগুলির একাধিক সঙ্কলন বই আকারে প্রকাশিত হয়। যেমন ''এভার সিন্স ডারউইন'' (১৯৭৭), ''দ্য প্যান্ডাস থাম'' (১৯৮০), ''হেনস টিথ অ্যান্ড হর্সেস টোজ'' (১৯৮৩), ''আই হ্যাভ ল্যান্ডেড: দ্য এন্ড অফ আ বিগিনিং ইন ন্যাচারাল হিস্টরি'' (২০০২)। ''প্যান্ডাস থাম'' বইটির জন্য তিনি ১৯৮১ সালে [[ন্যাশনাল বুক অ্যাওয়ার্ড]] বা জাতীয় গ্রন্থ পুরস্কার লাভ করেন।
গুল্ড ১৯৮১ সালে [[ম্যাকার্থার ফেলোশিপ]] লাভ করেন। ১৯৮৩ সালে তিনি [[আমেরিকান অ্যাকাডেমি অফ আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস]]-এর (মার্কিন কলা ও বিজ্ঞান অ্যাকাডেমি) সদস্যপদ লাভ করেন। ১৯৮৯ সালে তিনি [[অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস]]-এর (মার্কিন বিজ্ঞান অ্যাকাডেমি) সদস্য হন। এছাড়া তিনি প্যালিয়ন্টলজিকাল সোসাইটি (
==তথ্যসূত্র==
|