ব্যবহারকারী:Rezwan Khair/খেলাঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rezwan Khair (আলোচনা | অবদান) অ সংশোধন |
Rezwan Khair (আলোচনা | অবদান) অ তথ্যসূত্র যোগ |
||
৫ নং লাইন:
| subtitle =
| partof =
| image =
| caption = উত্তরায় ছাত্রদের রাস্তা অবরোধ, ২ আগস্ট ২০১৮
| date = {{শুরুর তারিখ|df=yes|2018|07|29}} - {{শেষের তারিখ|df=yes|2018|08|08}}
১৩ নং লাইন:
| goals = নিরাপদ সড়কের নিশ্চয়তা, সড়ক-নিরাপত্তায় কঠোর আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগ, এবং ট্রাফিক আইনভঙ্গকারী চালকদের শাস্তি
| methods =
* মানববন্ধন
* মিছিল
* রাস্তা অবরোধ
* গাড়ির লাইসেন্স পরীক্ষা
* রাস্তায় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ
২২ নং লাইন:
| result = নতুন সড়ক পরিবহন আইন প্রণয়ন, ট্রাফিক সপ্তাহ ঘোষণা, চালকদের নিয়োগ ও বেতন স্কিম পরিবর্তন
| side1 = বাংলাদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী। গণমাধ্যমকর্মী ও সাংবাদিক
| side2 = [[বাংলাদেশ
| injuries =
| arrests = ৯৭
| notes =
৩৫ নং লাইন:
== প্রেক্ষাপট ==
[[বাংলাদেশের পরিবহন ব্যবস্থা#সড়ক পথ|বাংলাদেশে সড়ক পরিবহণ ব্যবস্থা
and can hardly meet the user’s needs." |ভাষা=en}}</ref> ২০১৫ সাল থেকে ২০১৮-র জুলাই পর্যন্ত সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয় ২৫ হাজার মানুষ এবং আহত প্রায় ৬২ হাজার।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1546891/সড়কে-২৫-হাজার-মানুষের-মৃত্যু |শিরোনাম=সড়কে ২৫ হাজার মানুষের মৃত্যু |তারিখ=4 আগস্ট 2018 |সংবাদপত্র=[[প্রথম আলো]] |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=২০ আগস্ট ২০১৮}}</ref> [[বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়|বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের]] করা গবেষণা অনুযায়ী, এসব সড়ক দুর্ঘটনার ৫৩% ঘটে অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানোর কারণে; ৩৭% চালকের বেপরোয়া মনোভাবের কারণে এবং বাকি ১০% গাড়ির ত্রুটি ও পরিবেশের কারণে।<ref name="buet" />
[[বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ|বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের]] হিসাবে ২০১৮ সালে দেশে চলমান বৈধ গাড়ির সংখ্যা ছিল ৩৫ লাখ ৪২ হাজার, কিন্তু বৈধ লাইসেন্সধারী চালকের সংখ্যা ২৬ লাখ ৪০ হাজার। অর্থাৎ প্রায় ৯ লাখ গাড়ি লাইসেন্সবিহীন চালক দ্বারা চালিত হয়। উপরন্তু দেশে ফিটনেসবিহীন যানবাহনের সংখ্যা ৪ লাখ ৯৯ হাজার।<ref name="buet">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1546101/%E0%A6%B8%E0%A7%9C%E0%A6%95-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A7%9F-%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%96-%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95 |শিরোনাম=সড়ক দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন নয় লাখ ভুয়া চালক |তারিখ=3 আগস্ট 2018 |সংবাদপত্র=[[প্রথম আলো]] |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=২০ আগস্ট ২০১৮}}</ref> এসব কারণে সড়ক দুর্ঘটনা বাড়তে থাকে। আন্দোলনের পূর্ববর্তী কয়েক মাসে দুই বাসের চাপায় হাত হারানো রাজীব,<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1471211/মারা-গেছেন-রাজীব |শিরোনাম=দুই বাসের রেষারেষিতে হাত হারানো রাজীবকে আর ফেরানো গেল না |তারিখ=17 এপ্রিল 2018 |সংবাদপত্র=[[প্রথম আলো]] |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=26 ডিসেম্বর 2018}}</ref> বাসের হেলপার কর্তৃক নদীতে ফেলে দেয়া পায়েল,<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1540356/দুর্ঘটনার-দায়-এড়াতে-আহত-ছাত্রকে-নদীতে-ফেলে-দেন |শিরোনাম=দুর্ঘটনার দায় এড়াতে আহত ছাত্রকে নদীতে ফেলে দেন বাসকর্মীরা |তারিখ=26 জুলাই ২০১৮ |সংবাদপত্র=[[প্রথম আলো]] |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=26 ডিসেম্বর ২০১৮}}</ref> বাসচাপায় আহত সৈয়দ মাসুদ রানা<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1523196/মিরপুরে-বাসচাপায়-বিশ্ববিদ্যালয়ের-শিক্ষার্থী-নিহত |শিরোনাম=মিরপুরে বাসচাপায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত |তারিখ=2 জুলাই ২০১৮ |সংবাদপত্র=[[প্রথম আলো]] |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=26 ডিসেম্বর ২০১৮}}</ref> ও সর্বশেষ বিমানবন্দর সড়কে বাসচাপায় দুই কলেজশিক্ষার্থী প্রমুখের মৃত্যুর ঘটনায়
==আন্দোলনের ঘটনাপ্রবাহ==
===সূত্রপাত===
২৯ জুলাই ঢাকার শহীদ রমিজউদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট কলেজের শিক্ষার্থীরা কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের সামনে [[বিমানবন্দর সড়ক, ঢাকা|বিমানবন্দর সড়কে]] বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল এবং একটি বাস থামলে সেটাতে ওঠার চেষ্টা করে। সেসময় জাবালে নূর পরিবহনের দুটি বাস বেশি-যাত্রী-পাওয়ার-জন্যে প্রতিযোগিতা করতে করতে অতিরিক্ত গতিতে এগিয়ে আসে, তার মধ্যে একটি বাস বেপরোয়াভাবে প্রথম বাসের পাশে ফুটপাথে দাঁড়ানো শিক্ষার্থীদের ওপর উঠে যায়, তাতে ২ শিক্ষার্থী নিহত এবং আরো ১২ জন গুরুতর আহত হয়। পুলিশ পরে বাস তিনটির চালক, সহকারী এবং ঘাতক-বাসের মালিককে গ্রেপ্তার করে।<ref
কয়েক ঘন্টা পরে সাংবাদিকরা এই ঘটনায় নৌপরিবহন মন্ত্রী ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী সভাপতি [[শাজাহান খান|শাজাহান খানের]] প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি হাসিমুখে বলেন যে "ভারতের মহারাষ্ট্রে গাড়ি দুর্ঘটনায় ৩৩ জন মারা গেছেন। এখন সেখানে কী আমরা যেভাবে এগুলোকে নিয়ে কথা বলি, এগুলো কি ওখানে বলে?"<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=সড়কে দুই শিক্ষার্থীর লাশ, হাসিমুখে মন্ত্রীর জবাব|ইউআরএল=https://www.priyo.com/articles/201807292106-ministers-reply|ওয়েবসাইট=প্রিয়.কম|সংগ্রহের-তারিখ=৪ আগস্ট ২০১৮|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180804165034/https://www.priyo.com/articles/201807292106-ministers-reply|আর্কাইভের-তারিখ=৪ আগস্ট ২০১৮|তারিখ=২৯ জুলাই ২০১৮}}</ref> তাঁর বক্তব্য দেশব্যাপী অত্যন্ত সমালোচিত হয় এবং আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীরা তার ক্ষমাপ্রার্থনা ও পদত্যাগের দাবি তোলে।<ref name=":1">{{Cite news |url=https://www.thedailystar.net/backpage/outrage-over-shajahans-smile-remarks-1613785 |title=Outrage over Shajahan's smile, remarks |date=31 July 2018 |work=The Daily Star|access-date=4 August 2018 |language=en}}</ref>
|