সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultan (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
NahidSultan (আলোচনা | অবদান) |
||
৩৮ নং লাইন:
==কর্ম ও রাজনৈতিক জীবন==
১৯৭৫ সালের ৩রা নভেম্বর [[ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার|ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে]] অন্য তিন জাতীয় নেতার সাথে আশরাফুলের পিতা [[সৈয়দ নজরুল ইসলাম]]কে হত্যা করা হয়েছিল। পিতার মৃত্যুর পর সৈয়দ আশরাফুল যুক্তরাজ্যে চলে যান<ref name="mopa20181112">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.mopa.gov.bd/bn/home/content/1/1/123 |শিরোনাম=Ministry of Public Administration (MOPA) |ওয়েবসাইট=www.mopa.gov.bd |ভাষা=bn |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180428080506/http://www.mopa.gov.bd/bn/home/content/1/1/123 |আর্কাইভের-তারিখ=2018-04-28 |সংগ্রহের-তারিখ=2018-11-12}}</ref> এবং লন্ডনের হ্যামলেট টাওয়ারে বসবাস শুরু করেন। লন্ডনে বসবাস কালে তিনি বাংলা কমিউনিটির বিভিন্ন কার্যক্রমে জড়িত ছিলেন। সেসময় তিনি লন্ডনস্থ [[
১৯৯৬ সালে আশরাফুল দেশে ফিরে আসেন এবং জুন ১৯৯৬ সালের ৭ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত [[কিশোরগঞ্জ-১]] আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।<ref name="mopa20181112" /> এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি ২০০১ সালে পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০১ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত তিনি পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ছিলেন।
|