'''সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম''' ([[১ জানুয়ারি]][[১৯৫২]] - [[৩ জানুয়ারি]][[২০১৯]]) ছিলেন একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ, ও মন্ত্রী যিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মুখপাত্র,সাধারণ জাতীয়সম্পাদক সংসদহিসেবে সদস্য।দায়িত্ব তিনিপালন বর্তমানেকরেছেন। তিনি [[কিশোরগঞ্জ-১]] থেকে নির্বাচিতঅষ্টম, নবম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে [[জাতীয় সংসদ সদস্য|সংসদ সদস্য]] এবংনির্বাচিত হন। তিনি ২০১৫ সাল থেকে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত [[জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের]] দায়িত্বপ্রাপ্তমন্ত্রী মন্ত্রী।ছিলেন। এর পূর্বে তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আর নেই |ইউআরএল=http://www.ittefaq.com.bd/national/16380/সৈয়দ-আশরাফুল-ইসলাম-আর-নেই |সংগ্রহের-তারিখ=৩ জানুয়ারি ২০১৯ |কর্ম=[[দৈনিক ইত্তেফাক]] |তারিখ=৩ জানুয়ারি ২০১৯}}</ref>
==প্রাথমিক জীবন==
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ১৯৫০ সালের ১লা জানুয়ারি [[ময়মনসিংহ জেলা|ময়মনসিংহে]] জন্মগ্রহণ করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আর নেই {{!}} বাংলাদেশ প্রতিদিন |ইউআরএল=http://www.bd-pratidin.com/national/2019/01/03/389282 |সংগ্রহের-তারিখ=৩ জানুয়ারি ২০১৯ |কর্ম=[[বাংলাদেশ প্রতিদিন]] |তারিখ=৩ জানুয়ারি ২০১৯}}</ref> তার পিতা বাংলাদেশের মুজিবনগর অস্থায়ী সরকারের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি [[সৈয়দ নজরুল ইসলাম]]। আশরাফুল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার যুদ্ধে মুক্তি বাহিনীর একজন সদস্য ছিলেন। তিনি ছাত্র জীবন থেকেই রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি বৃহত্তর ময়মনসিংহের ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় সহ-প্রচার সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
==কর্ম ও রাজনৈতিক জীবন==
৪৬ নং লাইন:
== ব্যক্তিগত জীবন ==
ব্যক্তিগত জীবনে সৈয়দ আশরাফুল ব্রিটিশ ভারতীয় শীলা ঠাকুরের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। শীলা লন্ডনে শিক্ষকতা করতেন এবং ২৩ অক্টোবর ২০১৭ সালে তিনি মৃত্যুবরন করেছেন।করেন। তাদেরএই একটিদম্পতির মেয়ে রয়েছে (রীমা ঠাকুর), যেযিনি লন্ডনের এইচএসবিসি ব্যাংকে চাকরি করেন।<ref name="Priyo20181112">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.priyo.com/articles/syed-ashraf-ill-not-recognize-anyone-201806241141/ |শিরোনাম=অসুস্থ সৈয়দ আশরাফ, চিনতে পারছেন না প্রিয়জনদেরও |ওয়েবসাইট=প্রিয়.কম |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20181112083350/https://www.priyo.com/articles/syed-ashraf-ill-not-recognize-anyone-201806241141 |আর্কাইভের-তারিখ=2018-11-12 |সংগ্রহের-তারিখ=2018-11-12}}</ref>
