| official website ={{URL|http://ipindiaservices.gov.in/GirPublic/Application/Details/567|ipindiaservices.gov.in}}}}
'''মাদুরকাঠি''' [[মেদিনীপুর জেলা|মেদিনীপুর জেলার]] [[ভৌগোলিক স্বীকৃতি|জি আই ট্যাগ]] প্রাপ্ত একটি [[কুটিরশিল্প]] জাত পণ্য। নরম মাদুরকাঠি দিয়ে মাদুর তৈরি করা হয়। মাদুরকাঠি মূলত স্থানীয় এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চল থেকে সংগ্রহ করা হয়। মেদিনীপুর জেলা এবং [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] অন্যতম ঐতিহ্য এবং গর্ব।<ref>{{Citeওয়েব webউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.biswabangla.in/handicraft-natural-fiber/2016/6/4/madurkathi|titleশিরোনাম=Madurkathi|websiteওয়েবসাইট=Biswa Bangla|languageভাষা=en-US|accessসংগ্রহের-dateতারিখ=2018-12-11}}</ref> বাড়ির মহিলারা [[সমবায় গোষ্ঠী]] হিসাবে এই মাদুর তৈরি করে থাকেন।<ref>{{Citeসাময়িকী journalউদ্ধৃতি|lastশেষাংশ=Jana|firstপ্রথমাংশ=Kalyan|last2শেষাংশ২=Puste|first2প্রথমাংশ২=Am|dateতারিখ=2014-04-01|titleশিরোনাম=Madur Kathi – An Important Economic Non-food Crop of West Bengal|urlইউআরএল=https://www.researchgate.net/publication/279485980_Madur_Kathi_-_An_Important_Economic_Non-food_Crop_of_West_Bengal|volumeখণ্ড=18|pagesপাতাসমূহ=2014145–151}}</ref>
[[সিন্ধু সভ্যতা|সিন্ধু সভ্যতার]] সময় থেকে মাদুরের ব্যবহার হয়ে চলছে।<ref>{{Citeওয়েব webউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.wbkvib.org.in/index.php?option=com_content&view=article&id=470:madur-kathi&catid=56:projects&Itemid=37|titleশিরোনাম=MADUR KATHI : MAT WEAVING, DATES BACK TO THE INDUS VALLEY|websiteওয়েবসাইট=www.wbkvib.org.in|accessসংগ্রহের-dateতারিখ=2018-12-11}}</ref> [[অথর্ববেদ|অথর্ব বেদে]] মাদুরের ব্যবহার উল্লেখ করা আছে। সেখানে মাদুরকে তৎকালীন সমাজ ব্যবস্থায় যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। [[মহাভারত|মহাভারতে]] শুকনো ঘাসের আসনের উপর বসতে দেওয়া হতো বলে উল্লেখ করা আছে। যা মাদুরের ঐতিহাসিক গুরুত্বকে অনেকটা বাড়িয়ে দিয়েছে।
বাংলার জনমানসে মাদুরের গুরুত্ব অনেকটা। এটিকে মাটিতে বা মেঝেতে পেতে বসার জন্যই বেশি ব্যবহার করা হয়। যদিও এই রীতি এখন গ্রামাঞ্চলেই সীমাবদ্ধ। অনেক সময় এটিকে [[বিছানা|বিছানাতেও]] ব্যবহার করা হয়। তাপের অপরিবাহিতা ও জলীয় বাষ্প শোষণ ক্ষমতা এটির গ্রহণযোগ্যতা বাড়িয়েছে। এছাড়াও [[বাঙালি বিবাহ|বিয়ে]], [[ভাইফোঁটা]] ইত্যাদি ধর্মীয় ক্ষেত্রেও এটিকে ব্যবহার করা হয়।
২০১৮ সালের ২৮ মার্চ [[পশ্চিমবঙ্গ সরকার]] হস্তশিল্প হিসাবে জি আই ট্যাগ দিয়েছে।<ref>{{Citeওয়েব webউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=https://www.lexology.com/library/detail.aspx?g=1072815d-a549-4493-8c39-f1513d5cbe13|titleশিরোনাম=India: Madurkathi of West Bengal Gets a Geographical Indication (GI) Tag {{!}} Lexology|websiteওয়েবসাইট=www.lexology.com|languageভাষা=en|accessসংগ্রহের-dateতারিখ=2018-12-11}}</ref><ref>{{Citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=https://www.thehindu.com/news/cities/kolkata/bengals-chau-mask-acquires-gi-fame/article24028259.ece|titleশিরোনাম=Bengal’s Chau mask acquires GI fame|lastশেষাংশ=Singh|firstপ্রথমাংশ=Shiv Sahay|dateতারিখ=2018-05-30|workকর্ম=The Hindu|accessসংগ্রহের-dateতারিখ=2018-12-11|languageভাষা=en-IN|issn=0971-751X}}</ref>
==ইতিহাস==
২৮ নং লাইন:
* মাসলন্দ
'''এক রোখা''' হালকা মাদুর। এটির গুণমান সব থেকে কম। এটিতে একবার বুনন দেওয়া হয়। '''দুই রোযা''' এর থেকে উন্নত মানের মাদুর বুনন পদ্ধতি। এক রোযার তুলনায় অনেকটা ভারী ও টেকসই হয়। '''মাসলন্দ''' সবথেকে উন্নত মানের মাদুর বুনন পূদ্ধতি।
মাদুর কাঠি দিয়ে মাদুর ছাড়াও নানা ধরণের নিত্য ব্যবহার্য সামগ্রী তৈরি করা হয়। যেমন
