আলী আমজদের ঘড়ি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mdyusufmiah (আলোচনা | অবদান)
UserNumber (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৩ নং লাইন:
}}
 
'''আলী আমজদের ঘড়ি''' (''আলী আমজাদের ঘড়ি'' নামেও পরিচিত) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[সিলেট]] শহরে অবস্থিত ঊনবিংশ শতকের একটি স্থাপনা, যা মূলত একটি বিরাটাকায় [[ঘড়ি]], একটি ঘরের চূড়ায় স্থাপিত।
 
[[সুরমা|সুরমা নদীর]] তীর ঘেঁষে [[সিলেট সদর উপজেলা|সিলেট সদর উপজেলায়]] অবস্থিত এই ঘড়ির ডায়ামিটার আড়াই ফুট এবং ঘড়ির কাঁটা দুই ফুট লম্বা। যখন ঘড়ির অবাধ প্রচলন ছিল না, সেসময় অর্থাৎ [[১৮৭৪]] খ্রিস্টাব্দে সিলেট মহানগরীর প্রবেশদ্বার (উত্তর সুরমা) কীন ব্রিজের ডানপার্শ্বে সুরমা নদীর তীরে এই ঐতিহাসিক ঘড়িঘরটি নির্মাণ করেন সিলেটের [[কুলাউড়া উপজেলা|কুলাউড়ার]] পৃত্থিমপাশার জমিদার আলী আমজদ খান। লোহার খুঁটির উপর ঢেউটিন দিয়ে সুউচ্চ [[গম্বুজ]] আকৃতির স্থাপত্যশৈলীর ঘড়িঘরটি তখন থেকেই আলী আমজদের ঘড়িঘর নামে পরিচিতি লাভ করে।
৩০ নং লাইন:
 
এই ঘড়িকে কেন্দ্র করে একটি স্থানীয় প্রবাদ চালু ছিল এরকম:
{{cquote|চাঁদনী ঘাটের সিড়ি, আলী আমজদের ঘড়ি, [[জিতু মিয়ার বাড়িবাড়ী]], [[বঙ্কু বাবুরবাবু]]র দাড়ি।}}
 
==চিত্রশালা==