ব্যবহারকারী:Rezwan Khair/খেলাঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যসূত্র
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
বিষয়বস্তু যোগ
৬৪ নং লাইন:
বাংলাদেশে সড়ক পরিবহণ ব্যবস্থা অত্যন্ত বিশৃঙ্খল এবং দুর্ঘটনাপ্রবণ, রাজধানী ঢাকার বাস সার্ভিসগুলোতে যা আরো বেশি। ২০১৫ সাল থেকে ২০১৮-র জুলাই পর্যন্ত সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে ২৫ হাজার মানুষ এবং আহত প্রায় ৬২ হাজার।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1546891/%E0%A6%B8%E0%A7%9C%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A7%A8%E0%A7%AB-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%81 |শিরোনাম=সড়কে ২৫ হাজার মানুষের মৃত্যু |তারিখ=4 আগস্ট 2018 |সংবাদপত্র=[[প্রথম আলো]] |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=২০ আগস্ট ২০১৮}}</ref> [[বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়|বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের]] করা গবেষণা অনুযায়ী, এসব সড়ক দুর্ঘটনার ৫৩% ঘটে গাড়ির অতিরিক্ত গতির কারণে; ৩৭% চালকের বেপরোয়া মনোভাবের কারণে এবং আর ১০% গাড়ির ত্রুটি ও পরিবেশের কারণে।<ref name="buet" />
 
[[বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ|বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের]] হিসাবে ২০১৮ সালে দেশে চলমান বৈধ গাড়ির সংখ্যা ৩৫ লাখ ৪২ হাজার, কিন্তু বৈধ লাইসেন্সধারী চালকের সংখ্যা ২৬ লাখ ৪০ হাজার। অর্থাৎ প্রায় ৯ লাখ গাড়ি লাইসেন্সবিহীন চালক দ্বারা চালিত হয়। উপরন্তু দেশে ফিটনেসবিহীন যানবাহনের সংখ্যা ৪ লাখ ৯৯ হাজার।<ref name="buet">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1546101/%E0%A6%B8%E0%A7%9C%E0%A6%95-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A7%9F-%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%96-%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%95 |শিরোনাম=সড়ক দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন নয় লাখ ভুয়া চালক |তারিখ=3 আগস্ট 2018 |সংবাদপত্র=[[প্রথম আলো]] |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=২০ আগস্ট ২০১৮}}</ref> এসব কারণে সড়ক দুর্ঘটনা বাড়তে থাকে। আন্দোলনের পূর্ববর্তী কয়েক মাসে দুই বাসের চাপায় হাত হারানো রাজীব,<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1471211/মারা-গেছেন-রাজীব |শিরোনাম=দুই বাসের রেষারেষিতে হাত হারানো রাজীবকে আর ফেরানো গেল না |তারিখ=17 এপ্রিল 2018 |সংবাদপত্র=[[প্রথম আলো]] |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=26 ডিসেম্বর 2018}}</ref> বাসের হেলপার কর্তৃক নদীতে ফেলে দেয়া পায়েল,<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1540356/দুর্ঘটনার-দায়-এড়াতে-আহত-ছাত্রকে-নদীতে-ফেলে-দেন |শিরোনাম=দুর্ঘটনার দায় এড়াতে আহত ছাত্রকে নদীতে ফেলে দেন বাসকর্মীরা |তারিখ=26 জুলাই ২০১৮ |সংবাদপত্র=[[প্রথম আলো]] |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=26 ডিসেম্বর ২০১৮}}</ref> বাসচাপায় আহত সৈয়দ মাসুদ রানা<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1523196/মিরপুরে-বাসচাপায়-বিশ্ববিদ্যালয়ের-শিক্ষার্থী-নিহত |শিরোনাম=মিরপুরে বাসচাপায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত |তারিখ=2 জুলাই ২০১৮ |সংবাদপত্র=[[প্রথম আলো]] |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=26 ডিসেম্বর ২০১৮}}</ref> ও সর্বশেষ বিমানবন্দর সড়কে বাসচাপায় দুই কলেজশিক্ষার্থী প্রমুখের মৃত্যুতে<ref name=":12"></ref> জনমনে সমালোচনা ও বিক্ষোভের সৃষ্টি হয়। অধ্যাপক [[জামিলুর রেজা চৌধুরী]] শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে সাম্প্রতিক এসব দুর্ঘটনার ফল বলে মন্তব্য করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1546061/নাগরিক-মনà§%20তবà§%20য |শিরোনাম=নিরাপদ সড়ক আন্দোলন নিয়ে নাগরিক মন্তব্য |তারিখ=৩ আগস্ট ২০১৮ |সংবাদপত্র=[[প্রথম আলো]] |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=১৫ ডিসেম্বর ২০১৮}}</ref>
 
==আন্দোলনের ঘটনাপ্রবাহ==
১১৮ নং লাইন:
 
[[File:Shahidul Alam May 2009 Malaysia.jpg|thumb|259x259px|আল জাজিরাতে আন্দোলন নিয়ে সাক্ষাৎকার দেয়ার পর আলোকচিত্রী [[শহিদুল আলম|শহিদুল আলমকে]] গ্রেপ্তার করা হয়।]]
৫ আগস্ট আলোকচিত্রী [[শহিদুল আলম]] চলমান আন্দোলন সম্পর্কে  [[আল জাজিরা|আল জাজিরাতে]] সাক্ষাৎকার দেয়ার পর সেদিন রাতে সাদাপোশাকের পুলিশ তাকে আটক করে অজ্ঞাতস্থানে নিয়ে যায়;<ref>{{Cite news|url=https://www.reuters.com/article/us-bangladesh-protests/bangladesh-considers-capital-punishment-for-traffic-accident-deaths-idUSKBN1KR0HJ|title=Bangladesh protests spur cabinet to toughen punishment for traffic...|last=Paul|first=Ruma|work=U.S.|access-date=8 August 2018|language=en-US}}</ref><ref>{{Cite web|url=http://www.theguardian.com/world/2018/aug/06/famed-bangladeshi-photographer-held-over-road-protest-comments|title=Photographer charged as police crackdown in Bangladesh intensifies|last=Safi|first=Michael|date=6 August 2018|website=the Guardian|language=en|access-date=8 August 2018}}</ref><ref>{{Cite web|url=https://www.theartnewspaper.com/news/arts-and-human-rights-organisations-denounce-police-treatment-of-bangladesh-photographer-shahidul-alam|title=Arts and human rights organisations denounce arrest of Bangladeshi photographer Shahidul Alam|website=www.theartnewspaper.com|access-date=8 August 2018}}</ref> পরদিন তাকে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় "গণমাধ্যমে মিথ্যা অপপ্রচারের" অভিযোগে গ্রেপ্তার দেখানো হয় এবং তাকে ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। শহিদুল আদালতে বলেন যে তাকে রিমান্ডে মারধোর করা হয়েছে।<ref>{{Cite web|url=https://www.dw.com/en/bangladesh-arrests-top-photographer-amid-student-protests/a-44972531|title=Bangladesh arrests top photographer amid student protests|date=6 August 2018|website=Deutsche Welle|language=en|access-date=7 August 2018}}</ref><ref>{{Cite news|url=https://www.thedailystar.net/city/whereabouts-shahidul-alam-still-unknown-family-1616650|title='Tortured in custody'|date=7 August 2018|work=The Daily Star|access-date=7 August 2018|language=en}}</ref> আদালত তার অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করার জন্য কর্তৃপক্ষকে আদেশ দেন।<ref>{{Cite news|url=https://www.dhakatribune.com/bangladesh/court/2018/08/07/high-court-halts-shahidul-alam-s-remand/|title=High Court halts Shahidul Alam’s remand|date=7 August 2018|work=Dhaka Tribune|access-date=7 August 2018|language=en-US}}</ref><ref>https://www.thedailystar.net/news/city/jail-authorities-asked-to-admit-photographer-shahidul-alam-bsmmu-for-treatment-1617196</ref> ৮ আগস্ট শহিদুলকে হাসপাতালে চেকআপ করিয়ে এনে<ref>{{cite web|url=https://bdnews24.com/bangladesh/2018/08/08/photographer-and-activist-shahidul-alam-taken-to-hospital|title=Photographer and activist Shahidul Alam taken to hospital|publisher=}}</ref> আবার পুলিশ হেফাজতে কারাগারে নেয়া হয়।<ref>{{Cite news|url=https://www.thedailystar.net/news/city/bangladeshi-photographer-shahidul-alam-taken-to-bsmmu-dhaka-1617601|title=Shahidul Alam taken back to police custody|date=2018-08-09|work=The Daily Star|access-date=2018-08-10|language=en}}</ref> প্রায় সাড়ে তিনমাস কারাভোগের পর ২০ নভেম্বর তিনি জামিনে মুক্তি পান।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1566051/শহিদুল-আলম-মুক্ত |শিরোনাম=শহিদুল আলম মুক্ত |তারিখ=20 নভেম্বর 2018 |সংবাদপত্র=[[প্রথম আলো]] |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=27 ডিসেম্বর 2018}}</ref>
 
==প্রতিক্রিয়া==
১৩৬ নং লাইন:
৮ আগস্ট বাসমালিকেরা চালকদের মাসিক চুক্তিতে কাজ করানোর সিদ্ধান্ত নেয়ার ঘোষণা দেন এবং ১ সেপ্টেম্বর থেকে তা কার্যকর হবে বলে জানান। তারা বলেন, চালকরা বেপরোয়াভাবে চালায় যাতে বেশি ট্রিপ দিয়ে বাড়তি টাকা আয় করতে পারে। সুতরাং তাদেরকে মাসিক বেতন দেয়া হলে এই বেপরোয়া গাড়ি চালানোর মানসিকতার পরিবর্তন হবে।<ref>{{Cite news|url=https://www.dhakatribune.com/bangladesh/dhaka/2018/08/08/bus-owners-to-put-contract-drivers-on-monthly-payroll-instead|title=Bus owners to put contract drivers on monthly payroll instead|date=8 August 2018|work=Dhaka Tribune|access-date=10 August 2018|language=en-US}}</ref>
 
30৩০ জুলাই দুর্ঘটনা-সংশ্লিষ্ট তিনটি বাসের মোট 5 জন চালক-হেলপার ও ঘাতক বাসের মালিককে গ্রেপ্তার করা হয়। তন্মধ্যে 2 জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তারা মুক্তি পান, বাসমালিককে জামিন দেওয়া হয় এবং বাকিদের বিরুদ্ধে 25২৫ অক্টোবর চার্জ শুনানির আদেশ দেয়া হয়।<ref>{{Cite news |url=https://sarabangla.net/জাবালে-নূরের-মালিক-চালকে/ |title=জাবালে নূরের মালিক-চালকের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র শুনানির দিন ধার্য |date=22 অক্টোবর 2018 |work=Sarabangla |access-date=26 ডিসেম্বর 2018 |language=bn}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.kalerkantho.com/online/dhaka/2018/11/15/704122 |শিরোনাম=জাবালে নূর বাস মালিকের হাইকোর্টে জামিন |তারিখ=15 নভেম্বর 2018 |সংবাদপত্র=কালের কণ্ঠ |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=26 ডিসেম্বর 2018}}</ref>
 
===অন্যান্য ক্ষেত্র===
১ আগস্ট বাস-ট্রাকচালক ও হেলপার তথা পরিবহণ-শ্রমিকরা শিক্ষার্থীদের দ্বারা গাড়ি ভাঙচুরের প্রতিবাদে ও নিজেদের নিরাপত্তার দাবিতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে; টঙ্গীতে এক ছাত্র তাদের মারপিটের শিকার হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1544656/শ্রমিকদের-ঢাকা-চট্টগ্রাম-মহাসড়ক-অবরোধ |শিরোনাম=শ্রমিকদের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ, শিক্ষার্থীদের মারধর |তারিখ=১ আগস্ট ২০১৮ |সংবাদপত্র=[[প্রথম আলো]] |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=১৫ ডিসেম্বর ২০১৮}}</ref> শ্রমিকরা ২-৫ আগস্ট অঘোষিত ধর্মঘট করে দেশের সকল দূরপাল্লার বাস এবং অনেকাংশে অন্তঃনগর বাস পরিষেবাও বন্ধ রাখে। পরিবহণমালিক সমিতি শিক্ষার্থীদের দাবিগুলোর সাথে সমর্থন জ্ঞাপন করলেও শ্রমিকদের নিরাপত্তা না পাওয়া পর্যন্ত বাস চলবে না বলে জানায়; পরে ৬ আগস্ট থেকে আবার বাস চলাচল শুরু হয়। সেদিন মন্ত্রীসভায় নতুন সড়ক পরিবহণ আইন অনুমোদন হলে ক্ষুব্ধ পরিবহণশ্রমিকরা ৭ আগস্ট নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে গাড়ি ভাঙচুর করে।
 
পরবর্তীতে ৭-৯ আগস্ট ও ২৮-৩০ আগস্ট দেশের ১৭টি জেলায় তারা নতুন আইনের শাস্তি কমানো ও অন্যান্য সংশোধনসহ ৮ দফা দাবিতে ধর্মঘট করে।<ref>{{Cite news| url=https://www.banglanews24.com/national/news/bd/679156.details |title=পণ্য পরিবহণ ধর্মঘট প্রত্যাহার |date=2018-10-9| work=banglanews24.com |access-date=2018-12-27 |language=bn}}</ref><ref>{{Cite news| url=https://www.jagonews24.com/m/country/news/459777 |title=শ্রমিকদের একতায় কোণঠাসা গোটা দেশ| date=2018-10-28| work=Jagonews24.com| access-date=2018-12-27| language=bn}}</ref> শ্রমিকরা গণপরিবহণের পাশাপাশি ব্যক্তিগত গাড়ি, রিকশা, মোটরসাইকেলসহ সবধরনের যানবাহন আটকে দেয়, অনেক গাড়ির চালক ও যাত্রীদেরকে হেনস্থা ও মারধোর করে এবং মুখে ও পোশাকে পোড়া মবিল মাখিয়ে দেয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1560673/ধর্মঘটের-মধ্যে-গাড়ি-চালানোয়-চালককে-মারধর |শিরোনাম=ধর্মঘটের মধ্যে গাড়ি চালানোয় চালককে মারধর |তারিখ=9 অক্টোবর 2018 |সংবাদপত্র=[[প্রথম আলো]] |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=26 ডিসেম্বর ২০১৮}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.bd-pratidin.com/first-page/2018/10/29/371722 |শিরোনাম=পরিবহন ধর্মঘটে অচল দেশ |তারিখ=28 অক্টোবর 2018 |সংবাদপত্র=[[বাংলাদেশ প্রতিদিন]] |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=26 ডিসেম্বর ২০১৮}}</ref> তারা হাসপাতালগামী অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখায় মৌলভিবাজার ও সুনামগঞ্জে দুটি নবজাতক শিশু মারা যায়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1563042/ধর্মঘটে-অ্যাম্বুলেন্সকে-বাধা-শিশুর-মুত্যু |শিরোনাম=ধর্মঘটে অ্যাম্বুলেন্সকে বাধা, শিশুর মুত্যু |তারিখ=28 অক্টোবর 2018 |সংবাদপত্র=[[প্রথম আলো]] |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=26 ডিসেম্বর ২০১৮}}</ref><ref>{{Cite news| url=https://www.jagonews24.com/m/law-courts/news/460485 |title=শিশুর মৃত্যু, ছাত্রীর গায়ে মবিল : জড়িতদের খুঁজে বের করার নির্দেশ |date=2018-10-31| work=Jagonews24.com |access-date=2018-12-27 |language=bn}}</ref> সড়কমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সেসময় আইন সংশোধন করা সম্ভব না বলে জানান।<ref>{{Cite news| url=https://www.jagonews24.com/m/national/news/459776 |title=দাবি মানা সম্ভব নয়, ধর্মঘট প্রত্যাহার করুন| date=2018-10-28| work=Jagonews24.com| access-date=2018-12-26| language=bn}}</ref>
শ্রমিকদের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ, শিক্ষার্থীদের মারধর |তারিখ=১ আগস্ট ২০১৮ |সংবাদপত্র=[[প্রথম আলো]] |ভাষা=bn |সংগ্রহের-তারিখ=১৫ ডিসেম্বর ২০১৮}}</ref> শ্রমিকরা ২-৫ আগস্ট অঘোষিত ধর্মঘট করে দেশের সকল দূরপাল্লার বাস এবং অনেকাংশে অন্তঃনগর বাস পরিষেবাও বন্ধ রাখে। পরিবহণমালিক সমিতি শিক্ষার্থীদের দাবিগুলোর সাথে সমর্থন জ্ঞাপন করলেও শ্রমিকদের নিরাপত্তা না পাওয়া পর্যন্ত বাস চলবে না বলে জানায়; পরে ৬ আগস্ট থেকে আবার বাস চলাচল শুরু হয়। সেদিন মন্ত্রীসভায় নতুন সড়ক পরিবহণ আইন অনুমোদন হলে ক্ষুব্ধ শ্রমিকরা ৭ আগস্ট নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে গাড়ি ভাঙচুর করে।
 
নাগরিক সমাজ এবং শিক্ষার্থীদের অভিভাবকগণ সাধারণভাবে আন্দোলন সমর্থন করেন এবং ব্যক্তিগতভাবে কেউ কেউ শিক্ষার্থীদের সাথে রাস্তায় নামেন।<ref name="nagorik"></ref> অনেক অভিভাবক ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের জন্য শুকনো খাবার ও পানি নিয়ে আসেন। ৩ আগস্ট সড়কমন্ত্রী এবং পরদিন ডিএমপি কমিশনার জানান যারা খাবার সরবরাহ করেছে তাদের শনাক্ত করা হয়েছে।
১৬৭ নং লাইন:
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ১৫০০ প্রোফাইল পর্যবেক্ষণ করে এবং আন্দোলনকালীন নৈরাজ্যসৃষ্টিতে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৫০টি প্রোফাইলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়।<ref>{{Cite news|url=https://www.dhakatribune.com/bangladesh/dhaka/2018/08/14/dmp-taking-steps-against-150-social-media-ids|title=DMP taking steps against 150 social media IDs|date=2018-08-13|work=Dhaka Tribune|access-date=2018-08-13|language=en-US}}</ref>
 
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আন্দোলনে উসকানিদাতা 664৬৬৪ জন শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অন্যান্য ব্যক্তিকে চিহ্নিত করে প্রতিবেদন তৈরি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করে এবং তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করে।<ref>{{Cite news| url=https://www.jagonews24.com/m/national/news/464428 |title=নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে ৬৬৪ উসকানিদাতা শনাক্ত| date=2018-11-20| work=Jagonews24.com| access-date=2018-12-26| language=bn}}</ref>
 
== চিত্রশালা ==