লিভ উলমান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হটক্যাটের মাধ্যমে + 12টি বিষয়শ্রেণী; তথ্যছক যোগ
'কর্মজীবন' পরিচ্ছেদ যোগ
১৩ নং লাইন:
| years_active = ১৯৫৭-বর্তমান
| spouse =
| partner = [[ইংমার বারিমান]] (১৯৬৫-১৯৭০)
| children = লিন উলমান
}}
 
'''লিভ ইয়োহানে উলমান''' (Liv Johanne Ullmann; জন্ম: [[১৬ ডিসেম্বর]] [[১৯৩৮]])<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Liv Ullmann |ইউআরএল=https://snl.no/Liv_Ullmann |ওয়েবসাইট=স্টোর নর্স্ক লেক্সিকন |সংগ্রহের-তারিখ=১৬ ডিসেম্বর ২০১৮}}</ref> হলেন একজন নরওয়েজীয় অভিনেত্রী ও চলচ্চিত্র পরিচালক। তিনি সুয়েডীয় পরিচালক [[ইংমার বারিমান]]ের অনুপ্রেরণা দানকারীদেরপাণিপ্রার্থীদের একজন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=হোল্ডেন |প্রথমাংশ1=স্টিভেন |শিরোনাম=A Filmmaker’s Hold on His Muse |ইউআরএল=https://www.nytimes.com/2013/12/13/movies/liv-and-ingmar-documents-a-relationships-highs-and-lows.html |সংগ্রহের-তারিখ=১৬ ডিসেম্বর ২০১৮ |কর্ম=[[দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস]] |তারিখ=১২ ডিসেম্বর ২০১৩ |ভাষা=en-US}}</ref>
 
উলমান ''দ্য এমিগ্র্যান্টস'' (১৯৭১) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা অভিনেত্রী - নাট্য চলচ্চিত্র)|সেরা নাট্য চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার]] অর্জন করেন এবং আরও চারটি গোল্ডেন গ্লোবের মনোনয়ন লাভ করেন। ২০০০ সালে তিনি তার নির্মিত দ্বিতীয় চলচ্চিত্র ''ফেইথলেস''-এর জন্য [[পাল্ম দর]] পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি ''সিনস ফ্রম আ ম্যারিজ'' (১৯৭৩) ও ''ফেস টু ফেস'' (১৯৭৬) চলচ্চিত্রের জন্য দুটি [[বাফটা পুরস্কার]] এবং ''দি ইমিগ্র্যান্টস'' ও ''ফেস টু ফেস'' চলচ্চিত্রের জন্য দুটি [[একাডেমি পুরস্কার]]ের মনোনয়ন লাভ করেন।
 
==কর্মজীবন==
উলমান ১৯৫০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে নরওয়েতে মঞ্চ অভিনেত্রী হিসেবে তার অভিনয় জীবন শুরু করেন। তিনি তার কর্মজীবনের বেশির ভাগ সময়ই মঞ্চে কাজ করেন এবং [[হেনরিক ইবসেন]]ের ''[[আ ডল্‌স হাউজ]]'' নাটকে নোরা চরিত্রে অভিনয় করে পরিচিতি অর্জন করেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে তিনি সুয়েডীয় পরিচালক [[ইংমার বারিমান]]ের চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করার পর অধিক খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি বারিমানের ১০টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ''[[পারসোনা (১৯৬৬-এর চলচ্চিত্র)|পারসোনা]]'' (১৯৬৬), ''দ্য প্যাসন অব অ্যানা'' (১৯৬৯), ''ক্রাইজ অ্যান্ড হুইস্পার্স'' (১৯৭২) ও ''অটাম সোনাটা'' (১৯৭৮)। শেষোক্ত চলচ্চিত্রে তার সাথে অভিনয় করেন [[ইংরিদ বারিমান]] এবং এই ছবি দিয়ে ইংরিদ পুনরায় সুয়েডীয় চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করেন। উলমানকে প্রায়ই সুয়েডীয় অভিনেতা ও ইংমারের সহকর্মী এরলান্ড ইয়োসেফসনের বিপরীতে অভিনয় করতে দেখা যেত। তার সাথে তিনি সুয়েডীয় টেলিভিশন নাটক ''সিনস ফ্রম আ ম্যারিজ'' (১৯৭৩)-এ অভিনয় করেন, যা পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র হিসেবে সম্পাদনা করা হয়েছিল এবং প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শিত হয়েছিল। উলমান [[রিচার্ড অ্যাটনবারা]] পরিচালিত ''[[আ ব্রিজ টু ফার (চলচ্চিত্র)|আ ব্রিজ টু ফার]]'' (১৯৭৭) ছবিতে [[লরন্স অলিভিয়ে]]র বিপরীতে অভিনয় করেন।
 
==তথ্যসূত্র==