সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৬ নং লাইন:
 
== ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ==
[[১৯১১]] সালে [[আগস্ট ২৯|২৯ আগস্ট]] [[ঢাকা|ঢাকার]] [[কার্জন হল|কার্জন হলে]] [[ল্যান্সলট হেয়ার|ল্যান্সলট হেয়ারের]] বিদায় এবং [[চার্লস বেইলি|চার্লস বেইলির]] যোগদান উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে পৃথক দুটি মানপত্রে [[নবাব সলিমুল্লাহ]] ও নওয়াব আলী চৌধুরী ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবীদাবি জানান। [[১৯১২]] সালের [[জানুয়ারি ৩১|৩১ জানুয়ারি]] [[লর্ড হার্ডিঞ্জ|লর্ড হার্ডিঞ্জের]] [[ঢাকা|ঢাকায়]]য় অবস্থান কালেঅবস্থানকালে নওয়াব সলিমুল্লাহ ও নওয়াব আলী সহআলীসহ ১৯ জন সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধি দল তারতাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে [[বঙ্গভঙ্গ]] রদের ফলে মুসলমানদের যে সমূহ ক্ষতি হচ্ছে সে কথা তুলে ধরেন। এ লক্ষ্যে ১৩ সদস্য বিশিষ্ট [[নাথান কমিটি]] গঠিত হলে নওয়াব আলী চৌধুরী এর অন্যতম সদস্য হন। এর অধীনে ছয়টি সাব কমিটি গঠিত হলে তিনি ৬ টি বিভাগের সদস্য নিযুক্ত হন। [[১৯১৪]] সালে [[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ]] চলাকালে আর্থিক সংকটের কারনেকারণে [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] প্রতিষ্ঠার কাজ চাপা পড়ে যায়। সে সময় নওয়াব আলী চৌধুরী ইম্পেরিয়াল কাউন্সিলের সদস্য ছিলেন। তিনি বিষয়টি আবার [[১৯১৭]] সালের [[মার্চ ৭|৭ মার্চ]] ইম্পেরিয়াল কাউন্সিলের সভায় তিনি বিষয়টিকে আবার উপস্থাপন করেন। [[১৯২০]] সালের [[১৮ মার্চ|মার্চ ১৮]] ভারতীয় আইনসভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিল অ্যাক্টে পরিনতপরিণত হয় এবং [[মার্চ ২৩|২৩ মার্চ]] তা গভর্নর জেনারেলের অনুমোদন লাভ করে। লর্ড হার্ডিঞ্জ কর্তৃক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার নয় বছর পর [[১৯২১]] সালের জুলাই মাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যথারীতি ক্লাস শুরু হয়। [[১৯২২]] সালে তিনি ছাত্র ছাত্রীদের বৃত্তি বাবদ ১৬ হাজার টাকার একটি তহবিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রদান করেন। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাকালে অর্থাভাব দেখা গেলে নিজ জমিদারীর একাংশ বন্ধক রেখে এককালীন ৩৫,০০০ টাকা প্রদান করেন।
 
[[চিত্র:Nabab ali chowdhury Senate bhobon DU.jpg|right|thumb|নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]]
[[২০০৩]] সালের [[জুন ৯|৯ জুন]] [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য]] [[এস. এম. এ. ফায়েজ|এস. এম. এ. ফায়েজের]] সভাপতিত্বে সিন্ডিকেটের এক সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সিনেট ভবনের নাম "সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরীরচৌধুরী সিনেট ভবন" করা হয়।
 
== শিক্ষাবিস্তার ==