কার্ল মার্ক্স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
St.teresa (আলোচনা | অবদান)
+তথ্যসূত্র
St.teresa (আলোচনা | অবদান)
ভাষিক সম্পাদনা
৮৩ নং লাইন:
সমাজ, অর্থনীতি, ও রাজনীতিসংক্রান্ত মার্ক্সের তত্ত্বসমূহ [[মার্ক্সবাদ]] নামে পরিচিত। মার্ক্সের ইতিহাস দর্শন [[ঐতিহাসিক বস্তুবাদ]] বলে পরিচিত।
 
মার্ক্সমার্ক্সের মনে করতেনমতে, বংশগত বা মানুষের প্রকৃতিগত স্বভাবের মতো নমনীয় আর কিছু নেই। ‘থিসিস অন ফয়েরবাখ’ শীর্ষক অভিসন্দর্ভে তিনি লিখেছেন, ‘সামাজিক সম্পর্কগুলোর যূথবদ্ধতাই মনুষ্যচরিত্রের সার।’ পরে তিনি বলছেনবলেন, ধরা যাক, সমাজের অর্থনৈতিক কাঠামো বদলে ফেলার মাধ্যমে আপনি সামাজিক সম্পর্কগুলো পাল্টে দিলেন এবং পুঁজিবাদী ও শ্রমিকদের মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্ক বিলুপ্ত করে দিলেন; তাহলে দেখা যাবে পুঁজিবাদী সমাজে বেড়ে ওঠা মানুষের চেয়ে এই নতুন সমাজের মানুষ একেবারে আলাদা ধরনের হয়ে উঠেছে।<ref name=":1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.project-syndicate.org/commentary/karl-marx-200th-birthday-by-peter-singer-2018-05|শিরোনাম=Is Marx Still Relevant? {{!}} by Peter Singer|শেষাংশ=Singer|প্রথমাংশ=Peter|তারিখ=2018-05-01|ওয়েবসাইট=Project Syndicate|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2018-12-18}}</ref>
 
হেগেলের মতে, মনুষ্য-চেতনার মুক্তিই ইতিহাসের অভীষ্ট লক্ষ্য। হেগেল মনে করেন, যখন আমরা সবাই উপলব্ধি করতে পারব যে আমরা বিশ্বজনীন মানবসত্তার একেকটি অংশ, তখনই সেই লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব হবে। মার্ক্স এইহেগেলের ‘আদর্শিক’ ব্যাখ্যাটিকে এমন একটি ‘বস্তুগত’ আদর্শে রূপান্তরিত করেছেন, যে আদর্শে আমাদের জাগতিক বস্তুগত অভাব মেটানোর সন্তুষ্টিই ইতিহাসের চালিকাশক্তি হিসেবে গণ্য করা হয় এবং যে আদর্শে একমাত্র শ্রেণিসংগ্রামকেই মুক্তি অর্জনের পথ মনে করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএলname=https"://www.prothomalo.com/opinion/article/1484896/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B2-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8-%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%8F%E0%A6%96%E0%A6%A8%E0%A7%8B-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%95|শিরোনাম=কার্ল মার্ক্স1" কি এখনো প্রাসঙ্গিক?|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2018-12-18}}</ref> শ্রমিক শ্রেণিই হবে বিশ্বজনীন মুক্তির হাতিয়ার; কারণ এই আদর্শ ব্যক্তিগত সম্পদের ধারণাকে অস্বীকার করে এবং যৌথ মালিকানাভিত্তিক উৎপাদনের পথ দেখিয়ে দেয়। মার্ক্স মনে করতেন, যখন কর্মীরা যৌথ মালিকানাভিত্তিক উৎপাদনে আত্মনিয়োগ করবে, তখন মার্ক্সের ভাষায় ‘সহযোগিতামূলক সম্পদের ঝরনাধারা’ ব্যক্তিমালিকানাধীন সম্পদ যে গতিতে ছড়ায়, তার চেয়ে অনেক বেশি পর্যাপ্ত আকারে সমাজে প্রবাহিত হবে।<ref name=":1" />
 
== তথ্যসূত্র ==