বিজয় দিবস (বাংলাদেশ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
লিংক সংযোজন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
২১ নং লাইন:
== পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণ ==
{{মূল|পাকিস্তানের আত্মসমর্পণের দলিল}}
১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর পাকিস্তানী দখলদার বাহিনী এই দিনে যৌথবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়েছিল। সেদিন ঢাকার কেন্দ্রস্থলে [[সোহরাওয়ার্দী উদ্যান|রেসকোর্স ময়দানে]] পাকিস্তানের পক্ষে আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর করেন [[আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজী|জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজি]]। তিনি যৌথবাহিনীর প্রধান [[জগজিৎ সিং অরোরা|জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার]] কাছে আত্মসমর্পণ করেন। এই আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের [[মুক্তিবাহিনী|মুক্তিবাহিনীর]] উপ-সর্বাধিনায়ক ও ডেপুটি চীফ অব স্টাফ গ্রুপ ক্যাপ্টেন [[আবদুল করিম খোন্দকার]] উপস্থিত ছিলেন। তবে [[মহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী| মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল ওসমানী]] উপস্থিত ছিলেন না। আত্মসমর্পণ দলিলের ভাষ্য ছিল নিম্নরূপ:<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|title=আত্মসমর্পণের দলিল|url=http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2011-04-14/news/141567|website=প্রথম আলো|date=২৫ মার্চ ২০১১|archiveurl=https://web.archive.org/web/20171215213620/http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2011-04-14/news/141567|archivedate=১৬ ডিসেম্বর ২০১৭}}</ref>
 
<blockquote>পূর্ব রণাঙ্গনে ভারতীয় ও বাংলাদেশ বাহিনীর জেনারেল অফিসার কমান্ডিং ইন চিফ, লেফটেন্যান্ট-জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে পাকিস্তান পূর্বাঞ্চলীয় সামরিক কমান্ড বাংলাদেশে অবস্থানরত পাকিস্তানের সকল সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে আত্মসমর্পণে সম্মত হলো। পাকিস্তানের সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীসহ সব আধা-সামরিক ও বেসামরিক সশস্ত্র বাহিনীর ক্ষেত্রে এই আত্মসমর্পণ প্রযোজ্য হবে। এই বাহিনীগুলো যে যেখানে আছে, সেখান থেকে লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কর্তৃত্বাধীন নিয়মিত সবচেয়ে নিকটস্থ সেনাদের কাছে অস্ত্রসমর্পণ ও আত্মসমর্পণ করবে।