শামসুল ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নিরপেক্ষতা
৫৫ নং লাইন:
 
==রাজনৈতিক জীবন==
শামসুল ইসলাম ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হন। ১৯৭৮ সালের এপ্রিল মাসে [[বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির|বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবিরের]] চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সভাপতি মনোনিত হন। ১৯৮১ সালের অক্টোবর হতে ১৯৮৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৫ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবিরের সেক্রেটারী জেনারেল মনোনীত হন। ০২ বছর সেক্রেটারী জেনারেলের দায়িত্ব পালনের পর ১৯৮৭ সালের অক্টোবরে তিনি ছাত্র শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৮৬-৯০ সালে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে বিশেষ ভূমিকা রাখেন। ১৯৮৮ সালে [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ]] (ডাকসু) এর সহ-সভাপতি (ভি.পি.) পদে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে পরাজিত হন।
 
শামসুল ইসলাম ১৯৮৯ সালে জামায়াতে ইসলামীর সাথে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত হন। ১৯৯০ সালের এপ্রিল থেকে চট্টগ্রাম মহানগরী জামায়াতের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়ীত্ব পালন করেন। ১৯৯৩ সালে তিনি চট্টগ্রাম মহানগরী জামায়াতের সেক্রেটারী মনোনীত হন। ১৯৯৯ সালে তিনি গ্রেপ্তার হন এবং দীর্ঘদিন কারাবরণ করেন। ২০০০ সালে চট্টগ্রাম মহানগরী জামায়াতের আমীর নির্বাচিত হন। তিনি একই বছরে চট্টগ্রাম মহানগর চার দলীয় জোটের যুগ্ম আহবায়ক নিযুক্ত হন। ২০০১ সালে চার দলীয় জোট আমলে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সি.ডি.এ.)-র সদস্য মনোনীত হন। ২০১৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত দীর্ঘ ১৬ বছর চট্টগ্রাম মহানগরী জামায়াতের আমীরের দায়ীত্ব শেষ করার পর ২০১৭ সালের ০১ জানুয়ারী আ.ন.ম. শামশুল ইসলাম বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমীর নিয়ুক্ত হন।