সুন্নি ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Paban rashid (আলোচনা | অবদান) |
Ahmad Kanik (আলোচনা | অবদান) Paban rashid (আলাপ)-এর সম্পাদিত 3262453 নম্বর সংশোধনটি বাতিল : আগের অনুচ্ছেদটিই বেশি প্রাসঙ্গিক ছিল ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত |
||
৭ নং লাইন:
== সুন্নিদের শ্রেণিবিভাগ ও চার মাজহাব ==
ইসলামী আইনকে [[শরিয়াহ]] বলা হয়। আর এই শরিয়াহ তৈরি হয় [[কুরআন
* হানাফি মাজহাব ([[আবু হানিফা|ইমাম আবু হানিফা]] কর্তৃক উপস্থাপিত)
পারসিক ''ইমাম আবু হানিফা'' (জন্ম ৬৯৯খ্রি. - মৃত্যু ৭৬৭ খ্রি.) হলেন হানাফি মাজহাবের প্রবক্তা। তিনি [[ইরাক|ইরাকে]] জন্মগ্রহণ করেন। অন্য মাজহাবগুলোর তুলনায় তাঁর মাজহাবটিতে প্রজ্ঞা ও যুক্তির উপর অনেক বেশি গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। [[বাংলাদেশ]], [[পাকিস্তান]], [[ভারত]], [[আফগানিস্তান]], [[মধ্য এশিয়া]]; দক্ষিণ [[রাশিয়া]], [[ককেশাস]], বলকান উপদ্বীপের কিছু অংশে, [[ইরাক]], [[সিরিয়া]], [[মিশর]], [[ইয়েমেন]] এবং [[তুরস্ক|তুরস্কের]] অধিকাংশ মুসলিম এই মাজহাব অনুসরণ করেন।
* মালিকি মাযহাব ([[মালিক ইবনে আনাস|ইমাম মালিক ইবনে আনাস]] কর্তৃক উপস্থাপিত)
২৩ নং লাইন:
ইমাম আহমদ বিন হাম্বল(৭৮০-৮৫৫ খ্রি./ ১৬৪-২৪১ হিজরি) আশ-শাফির শিষ্য ছিলেন। তৎকালীন খলিফার সাথে কিছু মতভেদের কারণে তাঁর উপর অনেক নির্যাতন করা হয়। আধুনিক [[সৌদি আরব|সৌদি আরবের]] অনেকে এই মতের অনুসারী বলে দাবী করে থাকেন।
এই চারটি মাজহাব ছাড়াও আরো মাজহাব রয়েছে যাদের অনুসারী সংখ্যা খুবই নগণ্য কিংবা এরা কেউ বেঁচে নেই।
মাজহাব ও ধর্মীয় উপদল একই বিষয় নয়। কারণ মাজহাবগুলো পরস্পরকে স্বীকৃতি দেয়। একটি বড় মুসলিম জনগোষ্ঠীতে চারটি মাজহাবের অনুসারী চিন্তাবিদই থাকতে পারে। এটা সম্পূর্ণ লোকজনের ব্যাপার যে তারা কোনটা পছন্দ করবে। অনেক সুন্নি মনে করেন যে, একজন মুসলিমের শুধু একটি মাজহাবই অনুসরণ করা উচিত। যদিও ব্যতিক্রমী পরিস্থিতিতে অন্য মাজহাব থেকেও বিধান নেওয়া যেতে পারে। কিছু সুন্নিরা আবার নির্দিষ্ট কোনো মাজহাব অনুসরণ করেন না। যেমন, [[আহলে হাদীস]]রা বিশেষ কোনো মাজহাব মেনে চলতে অস্বীকৃতি জানায়।
== সুন্নি ধর্মতাত্ত্বিক ঐতিহ্য ==
বিভিন্ন যুগে মুসলিম চিন্তাবিদগণ স্রষ্টার প্রকৃতি, মানুষের স্বাধীন ইচ্ছা আছে কিনা ইত্যাদি দার্শনিক প্রশ্নের মুখোমুখী হয়েছেন। ধর্মতত্ত্ব ও দর্শনের বিভিন্ন মতানুসারীগণ বিভিন্নভাবে এই প্রশ্নের জবাব দিতে চেষ্টা করেছেন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ধর্মতাত্ত্বিক ব্যাখ্যাগুলো হলো :
|