শবে কদর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mona Maher (আলোচনা | অবদান) অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
NahidSultan (আলোচনা | অবদান) অনির্ভরযোগ্য উৎস বাতিল |
||
৬ নং লাইন:
৬১০ সালে শবে কদরের রাতে [[মক্কা]]র নূর পর্বতের হেরা গুহায় ধ্যানরত ইসলামের ধর্মের মহানবী, হযরত [[মুহাম্মদ|মুহাম্মদের]] সঃ নিকট সর্বপ্রথম [[কোরআন]] নাজিল হয়। কোন কোন মুসলমানের ধারণা তার নিকট প্রথম [[আলাক্ব|সূরা আলাক্বের]] প্রথম পাঁচটি আয়াত নাজিল হয়। অনেকের মতে এ রাতে [[ফেরেশতা]] জীবরাইল এর নিকট সম্পূর্ন কোরআন অবতীর্ন হয় যা পরবর্তিতে ২৩ বছর ধরে ইসলামের নবী মুহাম্মদের নিকট তার বিভিন্ন প্রয়োজনীয়তা এবং ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে নির্দিষ্ট আয়াত আকারে নাজিল করা হয়।<ref name="protho-alo">''[http://www.prothomalo.com/opinion/article/33754/%E0%A6%86%E0%A6%B2_%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%86%E0%A6%A8_%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%A3 আল-কোরআন অবতরণ]'',মুহাম্মদ আবদুল মুনিম খান, দৈনিক প্রথম আলো। প্রকাশের তারিখ: আগস্ট ০৩, ২০১৩ খ্রিস্টাব্দ।</ref>
[[চিত্|thumb|left|কোরআন শরীফে [[ক্বদর|সূরা ক্বদর]]]]
মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন এই রাত সর্ম্পকে [[হাদিস]] শরীফে অসংখ্য বর্ণনা রয়েছে। এমনকি মুসলমানদের প্রধান ধর্মী গ্রন্থ [[কুরআন|আল কোরআনে]] [[ক্বদর|সূরা ক্বদর]] নামে স্বতন্ত্র একটি পূর্ণ সুরা নাজিল হয়েছে। এই সুরায় শবে কদরের রাত্রিকে হাজার মাসের চেয়ে উত্তম বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
ইসলাম ধর্ম মতে, মুহাম্মদ এর পূর্ববর্তী নবী এবং তাদের উম্মতগণ দীর্ঘায়ু লাভ করার কারনে বহু বছর আল্লাহর ইবাদাত করার সুযোগ পেতেন। কোরান ও হাদীসের বর্ননায় জানা যায়, ইসলামের চার জন নবী যথা আইয়ুব, জাকরিয়া , হিযকীল ও ইউশা ইবনে নূন প্রত্যেকেই আশি বছর স্রষ্টার উপাসনা করেন এবং তারা তাদের জীবনে কোন প্রকার পাপ কাজ করেননি।<ref name="dailynewsylhet">''[http://www.dailynewsylhet.com/?p=8909 মহিমান্বিত রজনী শবে-কদর]'',শাহ মো. ইমাদ উদ্দিন নাসিরী, দৈনিক নিউ সিলেট। প্রকাশের তারিখ: ১৩-০৮-২০১২ খ্রিস্টাব্দ।</ref><ref name="coxsbazarnews">''[http://www.coxsbazarnews.net/archives/6422 লাইলাতুল কদরের তাৎপর্য ও শিক্ষা]'', কক্সসবাজার নিউজ। প্রকাশের তারিখ: ১৫-০৮-২০১২ খ্রিস্টাব্দ।</ref> কিন্তু মুহাম্মদ থেকে শুরু করে তার পরবর্তী অনুসারীগণের আয়ু অনেক কম হওয়ায় তাদের পক্ষে স্রষ্টার আরাধনা করে পূর্ববর্তীতের সমকক্ষ হওয়া কিছুতেই সম্ভপর নয় বলে তাদের মাঝে আক্ষেপের সৃষ্টি হয়। তাদের এই আক্ষেপের প্রেক্ষিতে তাদের চিন্তা দুর করার জন্য সুরা ক্বদর নাজিল করা হয় বলে হাদিসের বর্ননায় জানা যায়।<ref name="dailykhowai">''[http://www.dailykhowai.com/news/2012/08/15/26198/ আজ রাতে পবিত্র লাইলাতুল কদর]'',দৈনিক খোয়াই। প্রকাশের তারিখ: ১৫-০৮-২০১২ খ্রিস্টাব্দ।</ref>
২৭ নং লাইন:
== সময় ==
হাদিস অনুযায়ী, ২০ রমজানের পর যেকোনো বিজোড় রাতে কদর হতে পারে। তবে ২৬ রমজান দিবাগত রাতেই লাইলাতুল কদর আসে বলে আলেমদের অভিমত।
আয়েশা থেকে বর্ণিত হাদিসে উল্লেখ আছে, মুহাম্মদ রমজান মাসের শেষ ১০ দিন ইতিকাফ করতেন এবং বলতেন, ''তোমরা রমজানের শেষ ১০ রাতে শবে কদর সন্ধান করো।'' (বুখারি ও মুসলিম)
আরেকটি হাদিসে মুহাম্মদ বলেছেন, ''মাহে রমজানের শেষ দশকের বেজোড় রাতগুলোতে তোমরা শবে কদর সন্ধান করো।'' <ref name="Sahih Bukhari২">''[http://www.sahih-bukhari.net/47 পবিত্র শব-ই-কদরের তারিখ ]'', সহীহ বুখারী, অধ্যায়ঃ ০২, পর্বঃ ঈমান, হাদিস নাম্বারঃ ৪৭</ref> (সহীহ বুখারী)<ref name="dailysangram">''[http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=61450 পবিত্র শব-ই-কদরের শিক্ষা]'', মোহাম্মদ আব্দুস সালাম, দৈনিক সংগ্রাম। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ২১-০৮-২০১১ খ্রিস্টাব্দ।</ref><ref name="kalerkantho.com">''[http://www.kalerkantho.com/print_edition/index.php?view=details&type=gold&data=Hotel&pub_no=271&cat_id=1&menu_id=23&news_type_id=1&index=2&archiev=yes&arch_date=31-08-2010#.Ufvwlm2b8k0 শবে কদর অনুসন্ধান]'', মাওলানা এম এ করিম ইবনে মছবি্বর, দৈনিক কালের কণ্ঠ। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ৩১ আগস্ট ২০১০ খ্রিস্টাব্দ।</ref>
|