নিউটনের গতিসূত্রসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
116.58.200.235 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 3149142 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত |
|||
৬ নং লাইন:
* [[#cro2000|Benjamin Crowell (2000), ''Newtonian Physics'']].</ref>
সূত্র তিনটি হল:
* প্রথম সূত্র: বাইরে থেকে কোন বল প্রয়োগ না করলে স্থির বস্তু স্থির এবং গতিশীল বস্তু সুষম গতিতে সরল পথে চলতে থাকে। <ref>Halliday</ref><ref name=first-law-shaums>{{বই উদ্ধৃতি|
সুতরাং, কোন বস্তুর উপর নিট(total) বলের পরিমাণ শূন্য হলে, বস্তুর ভরকেন্দ্র হয় স্থির নয়তো সমবেগে গতিশীল থাকবে।
* দ্বিতীয় সূত্র: কোন বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যে দিকে ক্রিয়া করে বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তন সেদিকেই ঘটে।
১৯ নং লাইন:
প্রথম সূত্র থেকে আমরা দুটি বিষয় জানতে পারি (i) পদার্থের জড়তা এবং (ii) বলের সংজ্ঞা।
পদার্থের জড়তাঃ প্রথম সূত্রের আলোচনা থেকে আমরা দেখতে পাই, স্থির বস্তুর স্বাভাবিক ধর্ম স্থির থাকা এবং সচল অর্থাৎ গতিশীল বস্তুর স্বাভাবিক ধর্ম তার গতি তার গতি বজায় রাখা। স্থির বস্তুর নিজে থেকে চলতে পারেনা এবং গতিশীল বস্তু নিজে থেকে থামতে পারেনা। উভয়ক্ষেত্রেই বস্তু নিজে থেকে তার অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে অক্ষম। পদার্থের এই অক্ষমতাকে বলা হয় জড়তা । এই কারণে নিউটনের প্রথম সূত্রকে জড়তা-এর সূত্র (Law of Inertia) বলা হয়। পদার্থের জড়তা ভরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত – যে পদার্থের ভর যত বেশী, তার জাড়তা তত বেশী। জড়তা সংজ্ঞাস্বরূপ বলা হয় – পদার্থের যে ধর্মের জন্য কোনো স্থির বস্তু বা গতিশীল বস্তু যে অবস্থায় আছে সেই সেই অবস্থায় বজায় রাখার চেষ্টা করে, সেই ধর্মকে জড়তা বলে।
৩৯ ⟶ ৩৮ নং লাইন:
'''প্রসঙ্গ কাঠামোর ধারণাঃ'''
নিউটন তার প্রসঙ্গ কাঠামোর ধারনা প্রতিষ্ঠার জন্য গতির প্রথম সূত্র ব্যবহার করেন। গতির প্রথম সূত্র দাবি করে যে কমপক্ষে একটি প্রসঙ্গ কাঠামো বিদ্যমান, যে প্রসঙ্গ কাঠামোতে অন্য সকল সূত্র প্রোজয্য হবে। এই প্রসঙ্গ কাঠামোকে বলা হয় নিউটনিয়ান বা প্রাথমিক প্রসঙ্গ কাঠামো।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
== তথ্য সূত্র ==
|