রক্তদান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ →আরও পড়ুন: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জ... |
|||
৬ নং লাইন:
সম্ভাব্য রক্তদাতার রক্ত ব্যবহার যে সব কারণে ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে তার সবকিছুই পরীক্ষা করা হয়। এই পরীক্ষাগুলোর মধ্যে রক্তের মাধ্যমে ছড়ায় এমন রোগ (যেমন [[এইচআইভি]] ও [[ভাইরাল হেপাটাইটিস]]) এর পরীক্ষা অন্তর্ভুক্ত। রক্তদাতাকে তার [[চিকিৎসার ইতিহাস]] জিজ্ঞাসা করা হয় এবং তার একটি সংক্ষিপ্ত [[শারীরিক পরীক্ষা]] করা হয় তা নিশ্চিত করার জন্যে যে রক্তদান তার শরীরের জন্যে ক্ষতিকর হবে না। একজন রক্তদাতা কতদিন পরপর রক্তদান করতে পারবেন তা নির্ভর করে তিনি কী দান করছেন তার ওপর এবং যে দেশে রক্তদান সম্পন্ন হচ্ছে সে দেশের আইনের উপর । তবে প্রতি চারমাস অন্তর অর্থাৎ ১২০ দিন পর পর মানবদেহে নতুন রক্ত তৈরি হয়।
গৃহীত রক্তের পরিমাণ ও পদ্ধতি ভিন্ন হতে পারে, তবে সাধারণতঃ ৫০০ মিলিলিটার (অথবা প্রায় ১ ইউএস পাইন্ট)<ref name="Mayo">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
==রক্তদানের উপকারিতা==
# রক্তদানের প্রথম এবং প্রধান কারণ,একজনের দানকৃত রক্ত আরেকজন মানুষের জীবন বাঁচাবে।
# রক্তদান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। রক্তদান করার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের মধ্যে অবস্থিত ‘বোন ম্যারো’ নতুন কণিকা তৈরির জন্য উদ্দীপ্ত হয় এবং রক্তদানের ২ সপ্তাহের মধ্যে নতুন রক্তকণিকার জন্ম হয়ে ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়। বছরে ৩ বার রক্তদান আপনার শরীরে লোহিত কণিকাগুলোর প্রাণবন্ততা বাড়িয়ে তোলার সাথে সাথে নতুন কণিকা তৈরির হার বাড়িয়ে দেয়। উল্লেখ্য রক্তদান করার মাত্র ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই দেহে রক্তের পরিমাণ স্বাভাবিক হয়ে যায়।<ref name="qm.org.bd">http://blood.qm.org.bd/</ref>
# নিয়মিত রক্তদান করলে হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।<ref name="superuser">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
# আরেক গবেষণায় দেখা যায়, যারা বছরে দুই বার রক্ত দেয়, অন্যদের তুলনায় তাদের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে। বিশেষ করে ফুসফুস, লিভার, কোলন, পাকস্থলী ও গলার ক্যান্সারের ঝুঁকি নিয়মিত রক্তদাতাদের ক্ষেত্রে অনেক কম পরিলক্ষিত হয়েছে। চার বছর ধরে ১২০০ লোকের ওপর এ গবেষণা চালানো হয়েছিলো।<ref name="qm.org.bd"/>
# নিয়মিত স্বেচ্ছায় রক্তদানের মাধ্যমে নিজের শরীরে বড় কোনো রোগ আছে কিনা তা বিনা খরচে জানা যায়। যেমন : হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, সিফিলিস, এইচআইভি (এইডস) ইত্যাদি।<ref name="superuser"/>
২৫ নং লাইন:
* [http://www.anemia.org/patients/blood-donation/index.php Deferred Donors: Anemia & Blood Donation]
* [http://transfusionguidelines.org.uk/ British guidelines for transfusion medicine]
* {{সাময়িকী উদ্ধৃতি |
{{অসম্পূর্ণ}}
|