বৃন্দাবন সরকারি কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Maruf Hossain (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
৩ নং লাইন:
| image =
| image_alt =
| established = {{
| type = [[সরকারি কলেজ]]
| city = হবিগঞ্জ
১১ নং লাইন:
| website = {{URL|http://brindabangovcollege.edu.bd}}
}}
'''বৃন্দাবন সরকারি কলেজ''' হচ্ছে স্নাতক পর্যায়ের একটি সরকারি ডিগ্রী কলেজ, যা [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[হবিগঞ্জ জেলা|হবিগঞ্জ]] শহরে অবস্থিত। এটি ১৯৩১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |
এই কলেজটি হবিগঞ্জ সদরে অবস্থিত। এটি ১৮ বিঘা জমির উপর অধিষ্ঠিত। এবং এটি হবিগঞ্জের সবথেকে বড় কলেজ।
== ইতিহাস==
[[সিলেট]] বিভাগের দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং পুরোনো এই শিক্ষা প্রতিষ্টানের কার্যক্রম শুরু হয় ১৯৩১ সালের মাঝামাঝি সময়ে হবিগঞ্জ কলেজ নাম নিয়ে। কলকাতার রিপন কলেজের দর্শনের অধ্যাপক মিঃ বিপিন বিহারী দে প্রথম অধ্যক্ষের দায়িত্ব নেন। তৎকালীন [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] অধিভুক্ত কলেজটি প্রতিষ্টার বছরখানেকের মধ্যেই আর্থিক সমস্যার কারণে শিক্ষাকার্যক্রম বন্ধ হওয়ার উপক্রম হলে পার্শ্ববর্তী [[বানিয়াচং উপজেলা|বানিয়াচং]] থানার বিথঙ্গল গ্রামের দানশীল ব্যবসায়ী বাবু বৃন্দাবন চন্দ্র দাস এককালীন দশ হাজার টাকা দান করেন। কলেজের পরিচালনা কমিটি তাঁর নামানুসারে নাম রাখেন বৃন্দাবন কলেজ। [[ব্রিটিশ রাজের ইতিহাস|ব্রিটিশ শাসনামলে]] শুরু হওয়া কলেজটি প্রথমে কেবলমাত্র উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে মানবিক বিভাগে পাঠদান করলেও ১৯৩৯-৪০ শিক্ষাবর্ষে বিএ(পাস) এবং ১৯৪০-৪১ শিক্ষাবর্ষে কয়েকটি বিষয়ে বিএ(অনার্স) কোর্স চালু করে। ১৯৭৯ সালের ৭ মে, তৎকালীন সরকার কলেজটি জাতীয়করণ করেন এবং নাম হয় বৃন্দাবন সরকারী কলেজ। ১৯৯৮ সালে কলেজটি অনার্স কোর্স পাঠদানের পুনঃঅনুমতি পায়। বর্তমানে বৃন্দাবন সরকারী কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে সকল বিভাগ, [[স্নাতক]] (পাস), [[বাংলা ভাষা|বাংলা]], [[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজী]], [[অর্থনীতি]], [[রাষ্ট্রবিজ্ঞান]], [[দর্শন]], [[ইতিহাস]], [[ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি]], [[পদার্থবিজ্ঞান|পদার্থ বিজ্ঞান]], [[রসায়ন]], [[উদ্ভিদবিজ্ঞান]], [[প্রাণিবিদ্যা|প্রাণি বিদ্যা]], [[গণিত]], [[হিসাব বিজ্ঞান|হিসাববিজ্ঞান]] এবং [[ব্যবস্থাপনা]] বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু আছে। ২০০৩ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে [[বাংলা ভাষা|বাংলা]], [[রাষ্ট্রবিজ্ঞান]], ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, [[হিসাব বিজ্ঞান|হিসাববিজ্ঞান]], এবং [[ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞান|ব্যবস্থাপনা]] বিষয়ে মাস্টার্স কোর্স চালু হয়েছে। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
== একাডেমীক্স ==
৪০০০ হাজারের অধিক শিক্ষার্থী [[হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট]] (HSC), [[স্নাতক]] এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে এই প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়ন করছে। [[হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট|এইচএসসি]] শিক্ষাব্যবস্থা [[মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, সিলেট]] কর্তৃক পরিচালিত হয়। স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ের বিষয়সমূহ [[জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়|জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের]] তত্ত্বাবধানে পাঠদান করানো হয়।
[[শিক্ষার্থী]]দের অবদানের উপর ভিত্তি করে, ২০০৭ থেকে ২০১৬ সালে চার বছরের মধ্যে কলেজটি [[সিলেট বিভাগ|সিলেট বিভাগের]] শীর্ষ দশটি কলেজের মধ্যে স্থান করে নেয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |
== ক্যাম্পাস ==
৬.২ একর জায়গার মধ্যে কলেজ ক্যাম্পাসটিতে রয়েছে একাডেমীক ভবন, বিভিন্ন ধরণের গাছপালা, [[পুকুর]] এবং অন্যান্য অবকাঠামো। এখানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভবন রয়েছে। কলেজের মতোই এই ভবনগুলোও অনেক পুরনো। তাছাড়া ক্যাম্পাসে একটি [[গ্রন্থাগার]], ১৯৫২ সালের [[ভাষা আন্দোলন|ভাষা শহীদ]]দের স্মরণে একটি ''শহীদ মিনার'', একটি [[মসজিদ]], এবং একটি জিমনেসিয়ামও আছে।
==কৃতী শিক্ষার্থী==
* [[এনামুল হক মোস্তফা শহীদ]] বাংলাদেশের ছয়বারের একজন [[জাতীয় সংসদ|জাতীয় সংসদ সদস্য]] এবং [[সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|সমাজকল্যাণ মন্ত্রী]]।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
|