রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][পরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
অনির্ভরযোগ্য উৎস বাতিল
৭৮ নং লাইন:
এই সময় শান্তিনিকেতনের ব্রহ্মবিদ্যালয়ে অর্থসংকট তীব্র হয়ে ওঠে। পাশাপাশি পুত্র ও জামাতার বিদেশে পড়াশোনার ব্যয়ভারও রবীন্দ্রনাথকে বহন করতে হয়।<ref name = rabindrajibankatha69/> এমতাবস্থায় রবীন্দ্রনাথ স্ত্রীর গয়না ও পুরীর বসতবাড়িটি বিক্রি করে দিতে বাধ্য হন।<ref name="Dutta_1995_139-140">{{harvnb|Dutta|Robinson|1995|pp=139–140}}</ref>
 
ইতোমধ্যেই অবশ্য বাংলা ও বহির্বঙ্গে রবীন্দ্রনাথের কবিখ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল। ১৯০১ সালে ''[[:s:নৈবেদ্য|নৈবেদ্য]]'' ও ১৯০৬ সালে ''[[:s:খেয়া|খেয়া]]'' কাব্যগ্রন্থের পর ১৯১০ সালে তাঁর বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ ''[[গীতাঞ্জলি]]'' প্রকাশিত হয়।<ref name="sarbajaner25"/><ref>''রবীন্দ্রজীবনকথা'', পৃ. ২০২-০৪</ref> ১৯১৩ সালে ''[[গীতাঞ্জলি]]'' (ইংরেজি অনুবাদ, ১৯১২) কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য সুইডিশ অ্যাকাডেমি রবীন্দ্রনাথকে [[সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার]] প্রদান করে।{{cref|গ}}<ref name="Hjarne_1913">{{citation |last1=Hjärne |first1=H |year=1913 |month=December |day=10 |title=The Nobel Prize in Literature 1913:Presentation Speech |publisher=The Nobel Foundation |url=http://nobelprize.org/nobel_prizes/literature/laureates/1913/press.html |accessdate=13 August 2009 |quote=Tagore's ''Gitanjali: Song Offerings'' (1912), a collection of religious poems, was the one of his works that especially arrested the attention of the selecting critics. }}</ref> ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাঁকে 'স্যার' উপাধি (নাইটহুড) দেয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.calcuttaweb.com/tagore/|শিরোনাম=Work - Chronology - Calcuttaweb|কর্ম=www.calcuttaweb.com}}</ref>
 
১৯২১ সালে [[শান্তিনিকেতন|শান্তিনিকেতনের]] অদূরে [[সুরুল]] গ্রামে মার্কিন কৃষি-অর্থনীতিবিদ লেনার্ড নাইট এলমহার্স্ট, [[রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] এবং শান্তিনিকেতনের আরও কয়েকজন শিক্ষক ও ছাত্রের সহায়তায় রবীন্দ্রনাথ "[[শ্রীনিকেতন|পল্লীসংগঠন কেন্দ্র]]" নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।<ref name = srinikatanergorarkatha>''শ্রীনিকেতনের গোড়ার কথা'', সত্যদাস চক্রবর্তী, সুবর্ণরেখা, কলকাতা, ২০০১, পৃ. ২-১২</ref> এই সংস্থার উদ্দেশ্য ছিল কৃষির উন্নতিসাধন, ম্যালেরিয়া ইত্যাদি রোগ নিবারণ, সমবায় প্রথায় ধর্মগোলা স্থাপন, চিকিৎসার সুব্যবস্থা এবং সাধারণ গ্রামবাসীদের মধ্যে স্বাস্থ্যসচেতনতা বৃদ্ধি করা।<ref name = srinikatanergorarkatha/> ১৯২৩ সালে রবীন্দ্রনাথ এই সংস্থার নাম পরিবর্তন করে রাখেন "[[শ্রীনিকেতন]]"।<ref>অনাথনাথ দাস, ''শান্তিনিকেতন ও শ্রীনিকেতন: সংক্ষিপ্ত পরিচয়'', আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, ১৯৮৮, পৃ. ৫৩</ref> শ্রীনিকেতন ছিল [[মহাত্মা গান্ধী|মহাত্মা গান্ধীর]] প্রতীক ও প্রতিবাদসর্বস্ব স্বরাজ আন্দোলনের একটি বিকল্প ব্যবস্থা। উল্লেখ্য, রবীন্দ্রনাথ, গান্ধীর আন্দোলনের পন্থা-বিরোধী ছিলেন।<ref name="Dutta_1995_239-240">{{harvnb|Dutta|Robinson|1995|pp=239–240}}</ref> পরবর্তীকালে দেশ ও বিদেশের একাধিক বিশেষজ্ঞ, দাতা ও অন্যান্য পদাধিকারীরা শ্রীনিকেতনের জন্য আর্থিক ও অন্যান্য সাহায্য পাঠিয়েছিলেন।<ref name="Dutta_1995_242">{{harvnb|Dutta|Robinson|1995|p=242}}</ref><ref name="Dutta_1995_308-309">{{harvnb|Dutta|Robinson|1995|pp=308–309}}</ref>