বাংলাদেশে নারী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Fayaz Rahman (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
৩ নং লাইন:
|caption = [[বেগম রোকেয়া]], অভিবক্ত বাংলার একজন উদ্যমশীল লেখিকা এবং সমাজ-কর্মী ছিলেম। তিনি নারীপুরুষের সমতার পক্ষে তার প্রচেষ্টা এবং অন্যান্য সামাজিক কর্মকাণ্ডের জন্য সুপ্রসিদ্ধ হয়ে আছেন।
|gii = ০.৫১৮ (২০১২)
|gii_rank = ১০৭তম<ref name="UN">{{
|matdeath = ২৪০ (২০১০)
|womparl = ১৯.৭% (২০১২)
১০ নং লাইন:
| ggg = ০.৬৮৪৮ (২০১৩)
| ggg_rank = ৭৫তম
| ggg_ref =<ref name="ggr">{{
}}
{{সমাজে নারী পার্শ্বদন্ড}}
'''বাংলাদেশের নারীদের''' সামাজিক মর্যাদা বহুবছর ধরে সংগ্রাম করে বিশাল প্রাপ্তিকে বুঝানো হয়। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার পর থেকে [[বাংলাদেশি]] নারীরা বৃহদাকারে সাফল্যমণ্ডিত হয়েছে। বিগত চার দশকে নারীদের রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন বৃদ্ধি, উন্নততর কর্ম প্রত্যাশা, উন্নত শিক্ষা এবং তাদের অধিকার রক্ষার্থে নতুন আইন প্রণয়ন দেখা গেছে। ২০১৩ অনুসারে, [[বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী]], [[জাতীয় সংসদের স্পিকার]], [[বিরোধীদলীয় নেতা|বিরোধীদলীয় নেত্রী]] এবং [[পররাষ্ট্রমন্ত্রী]] সবাই নারী ছিলেন। যদিও বাংলাদেশের সমাজ এখনো [[পিতৃতন্ত্র|পিতৃতান্ত্রিকই]] রয়ে গেছে।<ref name="Patriarchy in Bangladesh">{{
[[আদমশুমারি ও গৃহগণনা-২০১১|২০১১ সালের আদমশুমারীর]] প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশের নারীর সংখ্যা ৭ কোটি ১০ লাখ ৬৪ হাজার।<ref name= "প্রাথমিক">{{cite report | date= এপ্রিল ২০১১| title= Population & Housing Census-2011 |language = ইংরেজি | url= http://bbs.portal.gov.bd/sites/default/files/files/bbs.portal.gov.bd/page/7b7b171a_731a_4854_8e0a_f8f7dede4a4a/PHC2011PreliminaryReport.pdf | publisher= Bangladesh Bureau of Statistics | format=পিডিএফ | others= | location= ঢাকা | page= | accessdate = ৩০ মার্চ ২০১৭}}</ref> পুরুষ ও নারীর সংখ্যার অনুপাত ১০০:১০৩। এদেশে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে মানুষের গড় আয়ু ৬৩ বছর।
২৭ নং লাইন:
== নারীদের বর্তমান অবস্থান ==
=== যৌনতা ===
বাংলাদেশের সমাজ পিতৃতান্ত্রিক হওয়ায় নারীরা যৌনতার ক্ষেত্রে পুরুষাধিপত্যতার কবলে পড়েন এবং যৌনতার ক্ষেত্রে তাদের ঋণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গী সবসময়ই পরিলক্ষিত হয়।<ref>{{
=== স্বাস্থ্য ও পুষ্ঠি ===
বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ৫০ শতাংশ নারী পুষ্টিহীনতায় ভোগেন। যাদের প্রায় ৪৩ শতাংশের উপর গর্ভকালীন অবস্থায়। বাংলাদেশে প্রতি ঘন্টায় গর্ভ ও প্রসবজনিত জটিলতায় প্রায় ৩ জন মা মৃত্যুবরণ করেন। মাত্র ১৩ শতাংশ বাংলাদেশী নারী প্রসবের সময় দক্ষ ধাত্রীর সহায়তা পায়। বাংলাদেশে গর্ভবতী নারীদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বয়স ১৯ বছরের নিচে এদের মধ্যে ৪৬ শতাংশ নারী পরিপূর্ণ পুষ্টির অভাবে রক্তশূণ্যতায় ভোগে।
৬৬ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের নারী]]
[[বিষয়শ্রেণী:দেশ অনুযায়ী নারী]]
|