মুবারক বেগম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
১৯ নং লাইন:
}}
'''মুবারক বেগম''' ({{lang-ur|مبارک بیگم}}; [[জন্ম]]: [[১৯৩৫]] - [[মৃত্যু]]: [[১৮ জুলাই]], [[২০১৬]]) রাজস্থানের চুরু এলাকার সুজনগড়ে জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট ভারতীয় [[নেপথ্য গায়ক
== কর্মজীবন ==
৩৩ নং লাইন:
সুপরিচিত গায়িকা হওয়া স্বত্ত্বেও মুবারক বেগম তাঁর প্রতিভাকে বিকশিত করতে সক্ষম হননি। বিনোদন শিল্পের উপযোগী নেটওয়ার্কিংয়ে দক্ষতা না থাকায় তার কর্মজীবন অলংকারবহুল অবস্থায় রয়ে যায়। প্রতিযোগীধর্মী গায়িকা হিসেবে তিনি ব্যবসা-বৃত্তিতে জড়াতে পারেননি। অর্থ উপার্জনের চেয়ে গানের দিকেই তাঁর দৃষ্টি নিবদ্ধ ছিল বেশী। ফলশ্রুতিতে দিন দিন তাঁর জীবনযাত্রার ব্যয়ভার বৃদ্ধি পেতে থাকে ও তাঁর মহত্ত্বের কারণে কোন অর্থও সঞ্চয় করতে পারেননি।
অক্টোবর, ২০১৫ সালে [[পারকিনসন রোগ|পারকিনসন রোগে]] আক্রান্ত হয়ে তাঁর কন্যা মৃত্যুবরণ করে। তারপর থেকেই মুবারক বেগমের স্বাস্থ্য গুরুতর পর্যায়ে চলে যায়। মে, ২০১৬ সালে সংবাদ প্রতিবেদনে প্রকাশ পায় যে, তিনি হাসপাতালে রয়েছেন এবং তাঁর পরিবার চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করতে পারছেন না। মুম্বইয়ের শহরতলির যোগেশ্বরীর বেহরাম বগের এক কক্ষবিশিষ্ট বাসায় বসবাস করেছেন। কেবলমাত্র প্রয়াত স্বামীর অবসর ভাতাই তাঁর জীবিকার একমাত্র অবলম্বন ছিল।
[[NDTV|এনডিটিভি]] সংবাদ মাধ্যমে প্রতিমাসে ৮০০ রূপী<ref>[http://www.ndtv.com/article/india/mubarak-begum-once-a-famous-singer-needs-help-339174 NDTV, Mubarak Begum once a famous singer needs help]</ref> এবং ভারতীয় সংবাদপত্র ডিএনএ ৩০০০ রূপী আয়ের কথা উল্লেখ করে যা ভারতের জীবনমানে বেশ অপর্যাপ্ত।<ref>[http://www.dnaindia.com/mumbai/report-bollywood-takes-mubarak-begum-to-heart-1529551 DNA, Bollywood takes Mubarak Begum to heart]</ref> পুত্র হোসেন শেখ [[মুক্তপেশা|ফ্রিল্যান্সিংয়ের]] সাথে জড়িত ও মেয়ে জামাই তাঁর সেবা-শ্রুশ্রুষা করে।
== দেহাবসান ==
বেগমের বধূমাতা জরিনা হোসেন শেখ সংবাদ মাধ্যমে বলেছিলেন, বিশিষ্ট অভিনেতা [[সালমান খান]] দীর্ঘমেয়াদী আর্থিকভাবে তাদের পরিবারকে সাহায্য করা একমাত্র ব্যক্তি। তিনি বয়ষ্ক গায়িকা মুবারক বেগমের প্রয়োজনীয় সব ওষুধের খরচপত্রাদি পরিশোধ করেন। প্রখ্যাত গায়িকা লতা মঙ্গেশকর তাঁর মেয়ের মৃত্যুর পর হাসপাতাল পরিদর্শন করেন ও তাঁকে সমবেদনা প্রকাশ করেছিলেন। তিনিও পরিবারটিকে চিকিত্সা এবং প্রয়োজনীয় আর্থিক সহায়তাকল্পে এগিয়ে আসেন। জুন, ২০১৬ সালে মহারাষ্ট্রের [[ভারতীয় জনতা পার্টি|বিজেপি]] মন্ত্রী [[বিনোদ তাওড়ে]] পরিবারকে সাহায্য করেন। তিনি সেখানে কোন সরকারী প্রকল্পের আর্থিক সহায়তা দেখতে পাননি। জনগণের সহায়তায় প্রতিষ্ঠিত দাতব্য সংস্থার মাধ্যমে কিছু অর্থ প্রদান করা হয়। অতঃপর দীর্ঘ রোগশোকে আক্রান্ত হয়ে যোগেশ্বরীর নিজ বাসভবনে ১৮ জুলাই, ২০১৬ তারিখে তাঁর দেহাবসান ঘটে।<ref>{{
== তথ্যসূত্র ==
|