শিকার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
|||
১০ নং লাইন:
প্রাগৈতিহাসিককাল থেকেই খাদ্য সংস্থান ও আত্মরক্ষাকল্পেই মানুষ বুনো পশু-পাখিকে ভোঁতা পাথড়, গাছের ফলা ইত্যাদি দিয়ে শিকার করতো। সময়ের বিবর্তনে অনেক শিকারীই শুধুমাত্র পশুর [[চামড়া]] দিয়ে [[পোশাক]] বানানোর উদ্দেশ্যে শিকার করে থাকে। কেউবা আবার ব্যক্তিগত সক্ষমতা, পারিবারিক ঐতিহ্য বা বাহাদুরী প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে বাড়ীর [[দেয়াল|দেয়ালে]] সৌন্দর্য্য বর্ধনের জন্যে ঝুলিয়ে রাখে। আবার কেউ হয়তোবা অর্থ উপার্জনের হীন উদ্দেশ্যে শিকার করে থাকে।
পশুর ঘণত্ব বৃদ্ধিরোধকল্পে শিকার করা ভাল বলে দাবী করা হয়েছে। [[শস্য|শস্যাদির]] জন্যে ক্ষতিকারক [[স্তন্যপায়ী]] [[জীব]] ও পাখি নিধনে শিকার কার্য পরিচালনা করা হয়ে থাকে। কীট-পতঙ্গ দমনের স্বার্থে এবং খাদক পশুর অনুপস্থিতিজনিত কারণে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
কিন্তু অতিমাত্রায় শিকারের ফলে বিভিন্ন প্রজাতির পশু-পাখির বিলুপ্তি ঘটতে পারে। সপ্তদশ শতকের শেষ দিকে [[মরিশাস|মরিশাসের]] [[ডোডো পাখি]] ব্যাপকহারে শিকার হওয়ায় তা [[বিলুপ্ত]] [[প্রজাতি]] হিসেবে গণ্য হয়েছে। এটিই প্রথম প্রজাতির পাখি হিসেবে পরিচিত যা মানুষের হাতে শিকার হয়ে পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি
|
|
|
|
|
|
}}
</ref>
|