বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৪৮ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
২০১০ সালে একনেকের এক সভায় বরিশালে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ স্থাপনের জন্য অনুমোদন গৃহীত হয়। পরবর্তীতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এর প্রশাসনিক অনুমোদন ও ভূমি অধিগ্রহনের জন্য নির্দেশ দেয়া হয় ও নির্মাণ কাজের জন্য ৭৪ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=বরিশালে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ,৭৪ কোটি টাকা বরাদ্দ|urlইউআরএল=http://www.barisalnews.com/bangla/862#.VjM117crLIU|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=৩০ অক্টোবর ২০১৫|publisherপ্রকাশক=বরিশাল নিউজ|dateতারিখ=২ অক্টোবর ২০১০}}</ref> ২০১২ সালে বরিশাল-ভোলা মহাসড়কের পাশে চরকাউয়া ইউনিয়নের দুর্গাপুরে ৮ একর জমিতে বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। এর মধ্যে প্রশাসনিক ভবন, বিভিন্ন অনুষদ ভবন, মহিলা হোস্টেল, দু’টি ছাত্রাবাস ও দু’টি শিক্ষক ও কর্মকর্তা ভবনের কাজ শেষ হয়েছে ।
এখানে চার বছর মেয়াদী সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক্স, নেভাল আর্কিটেকচার এন্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৬০ জন করে মোট ১৮০ জন শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পাবে।২০১৭/২০১৮ শিক্ষা বর্ষে ইইই এবং সিভিল বিভাগে ১২০ জন শিক্ষার্থী ভর্তির মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়েছে । <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ স্থাপন প্রকল্প অনুমোদন|urlইউআরএল=http://www.amaderbarisal.com/news/69451.aspx|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=৩০ অক্টোবর ২০১৫|dateতারিখ=২৯ এপ্রিল ২০১৪}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=চলতি বছর থেকেই শুরু হওয়ার কথা বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের কার্যক্রম|urlইউআরএল=http://www.satv.tv/%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AC%E0%A6%9B%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%81-%E0%A6%B9%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0/|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=৩০ অক্টোবর ২০১৫|publisherপ্রকাশক=এসএ টিভি|dateতারিখ=১৮ অক্টোবর ২০১৫}}</ref>
 
== ক্যাম্পাস ==
৫৫ নং লাইন:
 
== ভর্তি প্রক্রিয়া ও শিক্ষা কার্যক্রম ==
এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা মোট জিপিএর ভিত্তিতে এ কলেজে পড়ার জন্য আবেদন করতে পারে ও ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা এখানে পড়ার সুযোগ পেয়ে থাকে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে জিপিএ’র ভিত্তিতে শিক্ষার্থী ভর্তির নির্দেশ |urlইউআরএল=http://www.banglanews24.com/fullnews/bn/369114.html |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=৩১ জুলাই ২০১৫ |dateতারিখ=১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ |publisherপ্রকাশক=বাংলানিউজ২৪.কম}}</ref> একাডেমিক কার্যক্রম বছরে ২টি সেমিস্টারে ক্রেডিট পদ্ধতিতে সম্পন্ন হয়। এই প্রকৌশল কলেজটি [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] অধিভুক্ত। এখানে ৪ বছর মেয়াদী বিএসসি-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং এর শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।
 
== বিভাগ ==