আল বাসার আন্তর্জাতিক ফাউন্ডেশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Che12Guevara (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
Waraka Saki (আলোচনা | অবদান) সংশোধন |
||
২৮ নং লাইন:
| footnotes =
}}
'''আল বাসার আন্তর্জাতিক ফাউন্ডেশন''' '''مؤسسة البصر الخيرية العالمية''' (সৌদি আরবে নির্বাহী অফিস) একটি অ-লাভজনক, অ-রাজনৈতিক, আন্তর্জাতিক এনজিও, যা বিশ্বের অনেক দেশে নিবন্ধিত। অন্ধত্ব প্রতিরোধ/নির্মূল ও অন্ধকারাচ্ছন্ন রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য ১৯৯০ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।
নিজস্ব 'অন্ধত্ব নিয়ন্ত্রণ প্রোগ্রাম' থাকার কারণে, আল-বাসার ইন্টারন্যাশনাল আফ্রিকা ও এশিয়ার অভাবগ্রস্ত
ফাউন্ডেশনটি ভৌগোলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে বিশেষজ্ঞ হাসপাতাল স্থাপন শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যেসব এলাকায় চক্ষু রোগের উচ্চ হার রয়েছে এবং চোখের চিকিৎসা
অত্যাধুনিক চিকিৎসা প্রযুক্তির সাথে সজ্জিত
ফাউন্ডেশনটি চক্ষুবিদ্যা চিকিৎসার ক্ষেত্রে চিকিৎসক/প্রযুক্তিবিদ চিকিৎসা ও অস্ত্রোপচার প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য ইনস্টিটিউট স্থাপন করছে।
৪৩ ⟶ ৪১ নং লাইন:
ফাউন্ডেশনটি নির্বাচিত প্রতিটি স্থানে ৭ থেকে ১০ দিনের জন্য মোবাইল আই ক্যাম্প (আল-বাসার কারভান) পাঠায়। এই সময়কালে প্রায় ৪০০০-৫০০০ রোগীকে পরীক্ষা, রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা করা হয় এবং প্রায় ৪০০-৫০০ রোগীর সর্বোচ্চ সম্ভাব্য মান ও মান নিয়ন্ত্রণ অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চোখের অপারেশন পরিচালনা করেন।
বেশিরভাগ ছানি-
গত ২৫ বছর ধরে, সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানটি নিম্নলিখিত মাইলফলক অর্জন করেছে (এপ্রিল ২০১৫ পর্যন্ত):
৪৯ ⟶ ৪৭ নং লাইন:
* ১২৩৩ বিনামূল্যে চক্ষু সেবা শিবির।
* ৪.২৬৮ মিলিয়নেরও বেশি রোগীর পরীক্ষা ও চিকিৎসা করা হয়েছে।
* ৩৬৪,
* ১.০৫৭ মিলিয়ন জুড়া চশমা বিতরণ।
==হাসপাতাল==
আল বাসার ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের দ্বিতীয়
ফাউন্ডেশনটি এশিয়া ও আফ্রিকা জুড়ে বেশ কয়েকটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেছে।
৬৫ ⟶ ৬৩ নং লাইন:
==প্রশিক্ষণ কেন্দ্র==
[[নেপথমলজি|নেপথমলজির]]
এই
এই জন্য গ্র্যাজুয়েটদের প্রচুর সংখ্যক রোগীর সাথে মোকাবিলা করতে এবং প্রতিস্থাপিত চিকিৎসা যত্নের জন্য উপযুক্ত অবস্থান
ফাউন্ডেশনটি [[পাকিস্তান|পাকিস্তানের]]
==বহিঃসংযোগ==
|