পিটার মুরস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[[Worcestershire County Cricket Club|ওরচেস্টারশায়ার]] ও [[Sussex County Cricket Club|সাসেক্সের]] পক্ষে তিনি উইকেট-রক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও সাসেক্স দলের পক্ষ হয়ে ১৯৯৭ সালে [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কের]] দায়িত্ব পালন করেছেন মুরেজ।<ref name=pro>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://www.cricketarchive.com/Archive/Players/4/4546/4546.html |titleশিরোনাম=Peter Moores player profile |publisherপ্রকাশক=[[CricketArchive]] |dateতারিখ= |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=2010-12-31}}</ref> ১৯৯৮ সালে [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট]] থেকে [[অবসর]] গ্রহণ করেন তিনি।

২০০৩ সালে [[কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ|কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে]] সাসেক্স দলেই তিনিই সর্বাপেক্ষা সফল হয়েছিলেন। ২০০০-০১ মৌসুমে [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ]] সফরে ইংল্যান্ড এ দলের কোচের দায়িত্ব পালন করেন। এরপর এপ্রিল, ২০০৭ সালে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের কোচের দায়িত্ব পান।<ref>[http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/cricket/england/6573813.stm ''England name Moores as new coach''] [[BBC News]] retrieved 18 January 2008</ref> কিন্তু ৭ জানুয়ারি, ২০০৯ তারিখে জনরোষে পড়ে তিনি কোচের দায়িত্ব ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। পাশাপাশি ইংল্যান্ড দলের অধিনায়ক [[কেভিন পিটারসন|কেভিন পিটারসনও]] অধিনায়কত্ব হারান।<ref name=kpout>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/cricket/england/7815038.stm |titleশিরোনাম=Pietersen out as England captain |publisherপ্রকাশক=[[BBC Sport]] |dateতারিখ=7 January 2009 |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=2009-01-07}}</ref>

১১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ তারিখে [[Lancashire County Cricket Club|ল্যাঙ্কাশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের]] কোচ হিসেবে মনোনীত হন।<ref name="Moores appointed Lancashire coach">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/cricket/counties/lancashire/7882814.stm|titleশিরোনাম=Moores appointed Lancashire coach|publisherপ্রকাশক=[[BBC Sport]]|dateতারিখ=11 February 2009|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=2009-02-11}}</ref> এরপর তার পরিচালনায় ল্যাঙ্কাশায়ার দল ২০১১ সালে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে শিরোপা পায়। এরফলে তিনি ৭৭ বছরের মধ্যে প্রথম কোচ হিসেবে দুইটি পৃথক কাউন্টিকে চ্যাম্পিয়নশীপ শিরোপা লাভে সক্ষমতা দেখান। ২০১২ সালে [[ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড|ইসিবি]] কর্তৃক সেরা কোচদের সম্মানীয় ফেলোশীপ লাভ করেন।

২০০৯ সালের শুরুতে টেস্ট ও একদিনের আন্তর্জাতিকে ভারতের কাছে সিরিজ হারলে ইসিবি ইংল্যান্ড অধিনায়ক কেভিন পিটারসনকে জরুরী সভায় তলব করে ও দলে মুরেজের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলে।<ref name=cricinfo>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://content-usa.cricinfo.com/england/content/story/384869.html|titleশিরোনাম=Pietersen wants crisis talks with ECB |publisherপ্রকাশক=[[Cricinfo]] |dateতারিখ=1 January 2009 |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=2009-01-07}}</ref> পরদিন পিটারসন গণমাধ্যমে জন অসন্তুষ্টির কথা তুলে ধরেন ও শীঘ্রই মুরেজকে কোচের পদ থেকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে বলে জানান।<ref name=cricinfo2>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://content-usa.cricinfo.com/england/content/story/385414.html|titleশিরোনাম=Moores on the brink after row |publisherপ্রকাশক=[[Cricinfo]] |dateতারিখ=5 January 2009 |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=2009-01-07}}</ref> দলের প্রশিক্ষণ, সম্ভাব্য ও সাবেক অধিনায়ক [[মাইকেল ভন|মাইকেল ভনকে]] সামনের ওয়েস্ট সফরে অধিনায়ক হিসেবে মনোনয়ন ইত্যাদি বিষয়ে মুরেজ ও পিটারসনের মধ্যে দ্বন্দ্ব লেগেই থাকতো।<ref name=bbc/> ফলশ্রুতিতে ৭ জানুয়ারি, ২০০৯ তারিখে মুরেজকে কোচের দায়িত্ব থেকে ইসিবি অব্যহতি দেয় ও পিটারসন অধিনায়ক থেকে পদত্যাগ করেন।<ref name=bbc>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/sport2/hi/cricket/england/7815038.stm |titleশিরোনাম=England captain Pietersen resigns |publisherপ্রকাশক=[[BBC Sport]] |dateতারিখ=7 January 2009 |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=2009-01-07}}</ref>