হালিশহর, পশ্চিমবঙ্গ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
|||
৩০ নং লাইন:
== ইতিহাস ==
হালিশহর গঙ্গাতীরবর্তী প্রাচীন জনপদ। অতীত নাম ছিল কুমারহট্ট (একসময় এখানে কুম্ভকারদের অর্থাৎ কুমারদের বিরাট হাট বসত, গঙ্গার ঘাট থেকে হাঁড়ি-কলসী নৌকায় করে চালান হত। তাই 'কুমারহাট' থেকে 'কুমারহট্ট' নাম হয়েছিল।) কবিকঙ্কন [[মুকুন্দরাম চক্রবর্তী]]<nowiki/>র [[চণ্ডীমঙ্গল]] কাব্যে হালিশহর নামটি প্রথম পাওয়া যায়। ব্রাহ্মণ পণ্ডিতদের বিদ্যাচর্চার ফলে কুমারহট্ট-পণ্ডিতসমাজ একসময় [[নদীয়া জেলা]]র নবদ্বীপের সমতুল্য খ্যাতি অর্জন করেছিল।
হালিশহরে 'চৈতন্য ডোবা' নামক জলাশয়ের ধারে বাস করতেন [[চৈতন্য মহাপ্রভু]]<nowiki/>র দীক্ষাগুরু ঈশ্বর পুরী; এই জায়গার সামনের একটি মাঠে বর্তমানে গৌর-নিতাই মূর্তি প্রতিষ্ঠিত। এইসময় চৈতন্যদেবের প্রভাবে এখানে [[গৌড়ীয় বৈষ্ণবধর্ম]] বেশ বিস্তারলাভ করেছিল। অষ্টাদশ শতকের প্রখ্যাত শ্যামাসংগীতকার, সাধক [[রামপ্রসাদ সেন|রামপ্রসাদ সেনে]]<nowiki/>র বসতবাটিও ছিল হালিশহরে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|
এখানে বারুইপাড়ার শুভচণ্ডীতলায় বটগাছের নিচে শাচণ্ডীর শিলার পাশে একটি প্রাচীন (সম্ভবত সেনবংশীয় রাজাদের আমলে নির্মিত) গণেশমূর্তি (দুই ফুট দীর্ঘ, পদ্মাসনে আসীন, পাথরের পালিশযুক্ত) পূজিত হয়, যেটি পাশের শাপুকুর খননকালে আবিষ্কৃত হয়েছিল। বারুইপাড়ায় পানের বরোজ রক্ষায় 'পবনদেব'এর পূজা করা হয়।
৩৮ নং লাইন:
== ভৌগোলিক উপাত্ত ==
শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল {{coor d|22.95|N|88.42|E|}} ।<ref name="ভূ-অবস্থান">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |
== জনসংখ্যার উপাত্ত ==
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে হালিশহর (পশ্চিমবঙ্গ) শহরের জনসংখ্যা হল ১২৪,৪৭৯ জন।<ref name="শুমারি">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |
এখানে সাক্ষরতার হার ৭৬%, । পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮১%, এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭০%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে হালিশহর (পশ্চিমবঙ্গ) এর সাক্ষরতার হার বেশি।
|