ভারতীয় সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১ নং লাইন:
'''ভারতীয় সাক্ষ্য আইন''' ( ইংরেজী Indian Evidence Act -1872) প্রবর্তিত হয় ব্রিটিশ শাসনামলে। ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনাবসান ও ভারতবর্ষ বিভাগের মাধ্যমে [[ভারত]] নামীয় স্বাধীন দেশ প্রতিষ্ঠার পরও এই আইন বলবৎ থাকে। [[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশীয়]] বিভিন্ন দেশের বর্তমান সাক্ষ্যপ্রণালী এই আইনের ভিত্তিতে কার্যকর হয়। <ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=|
== ইতিহাস ==
১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ আইন পরিষদে এই আইন পাস হয়েছিল। এই কার্যবিধিমূলক আইনটির প্রণেতা [[জেমস ফিটজেমস স্টিফেন]] (James Fitzames Stephen)। সামান্য আধুনিকীকরণ ও সংযোজনা ছাড়া মূল আইন সূচনার দিন থেকে অদ্যাবধি অপরিবর্তিত আছে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|
== উদ্দেশ্য ==
[[ফৌজদারী অপরাধ|ফৌজদারী]] ও দেওয়ানি বিচারপদ্ধতি পরিচালনার জন্যে ভারতীয় সাক্ষ্য আইনের প্রবর্তন। মুখবন্ধ অনুসারে এই আইনটি স্বয়ং সম্পুর্ন, জম্মু ও কাশ্মীর ব্যতীত সর্বত্র বলবত। সাক্ষীর মৌখিক ও দাখিলিকৃত তথ্যের পরীক্ষণ, অভিযুক্তের [[স্বীকারোক্তি]], তথ্যের গ্রহণ বা বর্জনের মূল সূত্র, প্রমাণের দায়ভার নির্দেশ করা এবং বিষয়ের প্রাসঙ্গিকতা নির্ধারণ করাই হলো ভারতীয় সাক্ষ্য আইনের বৈশিষ্ট্য।
অর্থাৎ বলা যায় সাক্ষ্য আইন স্থির করে দেয় মামলায় প্রমান হিসেবে ১) কোন তথ্য (Fact) দেওয়া যাবে ও যাবেনা ২) যদি প্রমান করা যায় তবে কিরূপ সাক্ষ্য দ্বারা তা প্রমানসাপেক্ষ হবে ৩) কে কিভাবে ঐ সাক্ষ্য দেবে।
== পরিচ্ছেদ ==
ভারতীয় সাক্ষ্য আইন ৩টি পরিচ্ছেদ ও ১১টি উপ পরিচ্ছেদে বিভক্ত।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
=== ১ম পরিচ্ছেদ ===
তথ্যের প্রাসঙ্গিকতা বিষয়ে (১ নং ধারা থেকে ৫৫ নং ধারা)। সংজ্ঞা, তথ্যের প্রাসঙ্গিকতা, প্রাসঙ্গিক তথ্যাদি একে অপরের সাথে কি উপায়ে সম্পর্কযুক্ত।
=== ২য় পরিচ্ছেদ ===
২৩ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
<references/>
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতের আইন]]
|