যে সকল রাসায়নিক প্রধানত একরিনা (acarina) বর্গের টিক ও মাইট নিয়ন্ত্ররননিয়ন্ত্রণে ব্যবহৃত হয় তাদেকে্রিেতাদেরকে এ্যাকরিসািইটএ্যাকরিসাইট বলে।অ্যাকরিসাইটবলে। সাধারনতঅ্যাকরিসাইট সাধারণত দীর্ঘস্থায়ী ও দীর্ঘ রেসিডুয়াল ইফেক্ট সম্পন্ন তবে স্তন্যপায়ীর প্রতি নিম্ন মাত্রায় বিষাক্ততা প্রর্দশন করে।এগুলোকরে। এগুলো যে কোন অ্যাকরিসাইট টিক বা মাইটের ডিম বা সদ্যজাত নিম্ফের মৃর্ত্যুমৃত্যু ঘটায়।অন্যগুলোঘটায়। অন্যগুলো সকল জীবন দশার উপরই সক্রিয়।নিচেসক্রিয়। নিচে কয়েকটির উদাহরণ দেওয়া হল:
১.ডাইকোফেল: এর গঠন কাঠামো ডিডিটির সমরূপ।তবেসমরূপ। তবে ডিডিটির অনুতে যে একমাত্র ইথেন হাইড্রোজেন থাকে তা এতে হাইড্রোক্সিল মূলক দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়।এইহয়। এই মাকড়নাশক ১৯৬২সালে প্রথম ব্যবহার করা হয়।এটিহয়। এটি উদ্ভিদভোজী মাকড়ের সকল দশার উপর কার্যকারী।এটিকার্যকারী। এটি সাধারনতসাধারণত ২০% ঘনীভূত অদ্রবরূপে পাওয়া যায়।
২.ক্লোরোবেনজিলেট: এটি ডিডিটির সাথে সাদৃশ্যযুক্ত একটি এস্টার তাই একে ইথাইল ডাইক্লোরোবেনজিলেট বলা হয়।এইহয়। এই মাকড়নাশক মৌমাছির শ্বাসনালীর মাকড় দমনে ব্যবহৃত হয়।এটিহয়। এটি পানিতে বিক্ষেপণযোগ্য গুড়া এবং ঘনীভূত অদ্রব্যরূপে পাওয়া যায়।
৩.ক্লোরোফেনসন:এর রাসায়নিক নাম ক্লািরোফিনাইল ক্লোরোবেনজিন সালফোনেটেএটিসালফোনেটে, এটি ১৯৪৯ সালে প্রথম ব্যবহ্ত হয়।িএপটহয়। এপট গাছের রস শোষনকারী মাকড়ের ডিম এবং অপরিনত দশায় কার্য
করী।এটিকরী। এটি দীর্ঘস্থায়ী ও সুস্থিত অবস্থায় থাকে।উষ্ণথাকে। উষ্ণ রক্ত বিশিষ্ট প্রাণীদের জন্য এর বিষক্রিয়া খুবই কম।এই মাকড়নাশক সাধারনতঃসাধারনত পানিতে আদ্রকারী গুঁড়া আকারে পাওয়া যায়।
