অরবিন্দ ঘোষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
2টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
৪৯ নং লাইন:
{{মূল |অরবিন্দের রাজনীতি}}
[[File:புதுச்சேரி.jpg|thumbnail|[[পুদুচেরি|পুদুচেরিতে]] [[শ্রী অরবিন্দ আশ্রম]]]]
[[বারোদা|বারোদায়]] অরবিন্দ স্টেস সার্ভিসে যোগদান করেন সার্ভিস এন্ড সেটলমেন্ট বিভাগে, পরে কোষাগার হয়ে অবশেষে সচিবালয়ে গায়কোয়াড়ের জন্য বক্তৃতা লেখার কাজে নিযুক্ত হন।<ref name="societyBio">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.sriaurobindosociety.org.in/sriauro/aurolife.htm#1893 |সংগ্রহের-তারিখ=৯ এপ্রিল ২০১২ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20120408152420/http://www.sriaurobindosociety.org.in/sriauro/aurolife.htm#1893#1893 |আর্কাইভের-তারিখ=৮ এপ্রিল ২০১২ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> বারোদায় অরবিন্দ ভারতীয় সংস্কৃতির উপর গভীর অধ্যয়ন শুরু করেন, নিজ উদ্যোগে সংস্কৃত, হিন্দি এবং বাংলা, বিলেতের শিক্ষায় যেসব থেকে তাকে বঞ্চিত করা হয়েছিল। অধ্যয়নে বেশি মনোযোগী হওয়ায় অন্যান্য কাজে সময়ানুবর্তীতার অভাব দেখা দেয় এবং ফলস্বরূপ পরবর্তীকালে তাকে বারোদা কলেজে [[ফরাসি ভাষা|ফরাসি ভাষার]] শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। সেখানে অল্পদিনেই তিনি জনপ্রিয়তা পান অপ্রচলিত শিক্ষা পদ্ধতির কারনে। পরবর্তীতে কলেজের উপাধ্যক্ষ্যের পদেও আরোহণ করেন।<ref name="societyBio"/> তিনি বারোদা থেকেই তার প্রথম কাব্য সঙ্কলন "The Rishi" প্রকাশ করেন।<ref>http://intyoga.online.fr/rishi.htm</ref> একই সময়ে তিনি বৃটিশ বিরোধী সক্রিয় রাজনীতিতে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। বারোদা স্টেটে অধিকৃত পদের কারনে পর্দার আড়াল থেকেই কাজ করা শুরু করেন। বাংলা ও মধ্য প্রদেশে ভ্রমণ করে বিপ্লবী দলগুলোর সাথে সংযোগ স্থাপন করেন। [[বাল গঙ্গাধর তিলক|লোকমান্য তিলক]] এবং [[ভগিনী নিবেদিতা|ভগিনী নিবেদিতার]] সাথেও যোগাযোগ স্থাপিত হয়। [[বাঘা যতীন]] হিসেবে পরিচিত যতীন্দ্রনাথের জন্য তিনি বারোদার সেনাবিভাগে সামরিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেন এবং পরবর্তীতে তাকে বাংলার অন্যান্য বিপ্লবী দলগুলোকে সংগঠিত করার কাজে পাঠান। ১৯০৮ সালে বন্দেমাতরম পত্রিকায় রাজদ্রোহমূলক রচনা এবং আলিপুর বোমা মামলায় জড়িত থাকার জন্যে অভিযুক্ত হন। দেশবন্ধু [[চিত্তরঞ্জন দাশ|চিত্তরঞ্জন দাশে]]<nowiki/>র প্রচেষ্টায় মুক্তিলাভ করেন এবং সশস্ত্র বিপ্লববাদী পথ পরিহার করে সনাতন ধর্ম প্রচার ও জাতীয় দল পূনর্গঠনে মনোযোগী হয়েছিলেন।
 
== দর্শনশাস্ত্র ও আধ্যাত্মিক ==