তেভাগা আন্দোলন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→পটভূমি: বিষয়বস্তু যোগ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
৮ নং লাইন:
== দুই বাংলায় তেভাগা ==
ছেচল্লিশ সালের দাঙ্গা ও সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ কে পরিহার করে হিন্দু মুসলমান নির্বিশেষে এই কৃষক আন্দোলনে অংশ নিয়েছিল। নিখিল ভারত কৃষক সভার নীতি ছিল কৃষক ঐক্য যার ভিত্তিতে তেভাগা আন্দোলন জেলায় জেলায় সমস্ত ভ্রাতৃঘাতী বিবাদকে ত্যাগ করে ছড়িয়ে পড়ে। সমিতি গঠন, মহিলা কর্মী গড়ে তোলা, সংগ্রামী তহবিল এবং রাজনৈতিক শিক্ষাদানের ক্লাস ইত্যাদির মাধ্যমে পূর্ব ও পশ্চিম বাংলাতে কৃষক সংগ্রামীরা একজোট হন। সুন্দরবনের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে উত্তরবঙ্গ বিভিন্ন জায়গায় কৃষকেরা তেভাগার দাবী তুলেছিলেন। এই আন্দোলনের প্রধান নেতাদের মধ্যে [[অজিত বসু]], [[বিষ্ণু চট্টোপাধ্যায়]], [[ইলা মিত্র]], কংসারী হালদার, নুর জালাল, কৃষ্ণবিনোদ রায়, ভূপাল পান্ডার নাম উল্লেখ করা যায়। মহিলাদের ব্যাপক অংশগ্রহণ ছিল তেভাগার অন্যতম বৈশিষ্ট্য।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|
==ঠাকুরগাঁওয়ে আন্দোলন==
১৯৪৬ সালে [[রানীশংকাইল উপজেলা|রানীশংকৈল উপজেলায়]] তেভাগা আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে। সে সময় কৃষক নারীরা লাঠি, ঝাঁটা, দা-বটি, কুড়াল যে যা হাতের কাছে পায় তাই দিয়ে পুলিশকে বাঁধা দেয়। একজন বন্দুকধারী পুলিস নারী ভলান্টিয়ারদের প্রতি অসম্মানজনক উক্তি করে গালি দেয়। কৃষক নেতা ও [[রাজবংশী]] নারী ভাণ্ডনীর নেতৃত্বে কৃষক নারীরা পুলিসটিকে গ্রেপ্তার করে সারারাত আটক রাখে। ভাণ্ডনী সারারাত বন্দুক কাঁধে করে তাকে পাহারা দেয়।<ref name="রায়">{{
== সাহিত্য ও গানে ==
২৩ নং লাইন:
{{অসম্পূর্ণ}}
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলার ইতিহাস]]
|