ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
আইএসবিএন টেমপ্লেট যোগ
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
'''ডিজিটাল অবজেক্ট আইডেন্টিফায়ার''' ({{lang-en|Digital Object Identifier}}) বা '''ডিওআই''' ({{lang||DOI}}) হচ্ছে একটি নিখুত রাশিমালা যা ইলেকট্রনিক ডকুমেন্ট বা প্রকাশনাকে নির্দেশিত করতে ব্যবহৃত হয়। বিষয় সম্পর্কিত বিভিন্ন [[মেটাডেটা]] ডিওআই নম্বরে সংযুক্ত থাকে। এসকল মেটাডেটার মধ্যে থাকে বিষয়বস্তুটির অবস্থান, যেমন: যে [[ইউআরএল]] বা ওয়েব ঠিকানায় গেলে বিষয়টি পাওয়া যাবে ইত্যাদি। কোনো ডকুমেন্টের ডিওআই নম্বর অপরির্তনযোগ্য, যদিও এর মেটাডেটা পরিবর্তিত হতে পারে। কোনো ডকুমেন্ট (যেমন: বই বা প্রকাশনা) ডিওআই নম্বর দ্বারা শনাক্ত করা বা নির্দেশ করা শুধুমাত্র একটি ইউআরএল দ্বারা নির্দেশ করার চেয়ে অনেক নির্ভরযোগ্য। কারণ ইউআরএল সহজেই পরিবর্তিত হতে পারে, এবং তখন বিষয়টি খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ে। কিন্তু ডিওআই নম্বর থাকলে, প্রকাশককে শুধুমাত্র ডিওআই নম্বরের মেটাডেটা থেকে ইউআরএলটি হালনাগাদ করলেই কাজ হয়ে যায়।<ref>Witten, Ian H., David Bainbridge and David M. Nichols (2010). ''How to Build a Digital Library'' (2nd ed.). Amsterdam; Boston: Morgan Kaufmann. pp. 352–253. {{আইএসবিএন|978-0-12-374857-7}}.</ref><ref>{{citation|first1=Marc|last1=Langston|first2=James|last2=Tyler|title=Linking to journal articles in an online teaching environment: The persistent link, DOI, and OpenURL|journal=The Internet and Higher Education|volume=7|issue=1|year=2004|pages=51–58|doi=10.1016/j.iheduc.2003.11.004}}.</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://www.businessweek.com/magazine/content/01_30/b3742032.htm |titleশিরোনাম=How the 'Digital Object Identifier' works |dateতারিখ=2001-07-23 |workকর্ম=BusinessWeek |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=2010-04-20 |quoteউক্তি=Assuming the publishers do their job of maintaining the databases, these centralized references, unlike current Web links, should never become outdated or broken.}}</ref>
 
ইউআরএল-এর মতো ডিওআই ব্যবস্থা সবার জন্য উন্মুক্ত নয়। ডিওআই সংগঠনের সাথে চুক্তি সহকারে সংযুক্তরাই কেবল ডিওআই নম্বর দেওয়ার অধিকার রাখে। আর এই সংযুক্তির জন্য নির্দিষ্ট অর্থ পরিশোধ করে সদস্যপদ গ্রহণ করতে হয়।<ref name="dd">{{citation|title=Digital Object Identifiers: Promise and problems for scholarly publishing|first1=Lloyd A.|last1=Davidson|first2=Kimberly|last2=Douglas|year=১৯৯৮|month=ডিসেম্বর|journal=Journal of Electronic Publishing|volume=4|issue=2|doi=10.3998/3336451.0004.203}}.</ref> আন্তর্জাতিক ডিওআই ফাউন্ডেশন এরকম বেশ কিছু সংস্থাকে রক্ষণাবেক্ষণ ও দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকে,<ref>[http://www.doi.org/index.html Welcome to the DOI System]</ref> এরা এই ব্যবস্থার উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণে কাজ করে থাকে। ২০০০ সালের শেষ দিক থেকে প্রকাশনার ক্ষেত্রে এই ব্যবস্থা তৈরি ও এর প্রসার হয়ে আসছে। ২০০৯ পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী প্রায় ৪,০০০ সংগঠন প্রায় ৪ কোটি ৩০ লক্ষ ডিওআই নম্বর প্রদান করেছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.doi.org/factsheets/DOIKeyFacts.html |titleশিরোনাম=DOI System Factsheet |publisherপ্রকাশক=Doi.org |dateতারিখ=2009-12-15 |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=2010-02-02}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==