জিনি সহগ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সাধারণ সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Economics Gini coefficient.svg|thumb|right|300px|জিনি সহগের লেখচিত্র উপস্থাপন<br />(সংজ্ঞানুসারে ত্রিভুজের সম্পূর্ণ এলাকা ১।)]]
'''জিনি সহগ''' ({{lang-en|Gini coefficient}}) অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক যা কোন দেশের আয় বা সম্পদের বণ্টনের অসমতা বোঝানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি একটি অনুপাত বা ভগ্নাংশ আকারে প্রকাশ করা হয়, যার মান ০ থেকে ১-এর মধ্যে হবে। ভগ্নাংশটি হলো বণ্টনের [[লোরেন্‌ৎস রেখা]] এবং সুষম বিতরণ রেখার মধ্যবর্তী এলাকার ক্ষেত্রফল এবং সুষম বিতরণ রেখার নিচে অবস্থিত এলাকার ক্ষেত্রফলের অনুপাত।
 
সংজ্ঞানুসারে জিনি সহগের মান কম হলে তা অপেক্ষাকৃত সমান আয় বা সম্পদের বিতরণ নির্দেশ করে। অন্যদিকে জিনি সহগের মান উচ্চ হলে তা আয় বা সম্পদের বিতরণে অধিকতর অসমতা নির্দেশ করে। ০ নির্দেশ করে চরম সমতা (অর্থাত সবার আয় বা সম্পদের পরিমাণ সমান)। ১ নির্দেশ করে চরম অসমতা (অর্থাৎ একজন ব্যক্তি সব অর্থ আয় করেন, বাকীরা কোন আয় করেন না)। জিনি সহগ পরিমাপে ধরে নেয়া হয়, কারও নীট আয় বা সম্পদ ঋণাত্মক নয়। এশিয়ার দেশগুলির মধ্যে ইন্দোনেশিয়ার আয় বৈষম্য সর্বনিন্ম পর্যায়ে রয়েছে। জিনি সহগকে ১০০ দিয়ে গুণ করে শতকরা হারে প্রকাশ করলে তাকে '''জিনি সূচক''' (Gini index) বলা হয়।
 
[[ইতালি|ইতালীয়]] [[পরিসংখ্যান|পরিসংখ্যানবিদ]] [[কোর্‌রাদো জিনি]] এই সহগটি উদ্ভাবন করেন এবং [[১৯১২]] খ্রিস্টাব্দে "Variabilità e mutabilità" নামের গবেষণাপত্রে এটি প্রকাশ করেন।
 
 
 
[[বিষয়শ্রেণী:অর্থনৈতিক সূচক]]